• সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ০২:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক হয়রানিমূলক ৬ হাজার ২০২টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশকারাহাসপাতাল এখন ইয়াবা ব্যবসায়ীদের অবকাশ কেন্দ্র, ক্যান্টিনে গলাকাটা বানিজ্যচট্টগ্রামের ভাষায় প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে উচ্ছ্বসিত রোহিঙ্গারা ঘরে ফেরার স্বপ্নে বিভোরপ্রানঢাল অভিনন্দন ও শুভেচ্ছাপেকুয়ায় ব্যবসায়ীকে হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনখুরুশকুল জলবায়ু উদ্বাস্তু পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টাএক লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিবভুলন্ঠিত মানবতা,বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদেজাতিসংঘ মহাসচিব ও প্রধান উপদেষ্টার শিক্ষার্থীদের ১১ দফা দাবিইয়াবা মামলায় চার্জশিটভুক্ত আসামি পেলো হ্নীলা বাজারের ইজারা

কক্সবাজার ঝিলংজায় ভূমিগ্রাসী কর্তৃক অসহায় পরিবারের জায়গা দখল!

কক্সবাজারবানী’র সাথে থাকুন
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

নিজস্ব প্রতিনিধি :
রেললাইন প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়াতে কক্সবাজার ঝিলংজা মৌজার অধিকাংশ জায়াগার মুল্য এখন সোনার হরিণ। আর এতে এলাকা ভিত্তিক কিছু সক্ত ভূমিগ্রাসী চক্র বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সিন্ডিকেটটি সাধারণ মানুষের জায়গা-জমি নয়ছয় করে দখল করে নিতে মরিয়া। এরই ধারাবাহিকতায় ওই এলাকার দিল জাহান ও জামাল উদ্দিনের পৈতৃক চাষের জমির একটি ভূমিদস্যু সিন্ডিকেট জোরপূর্বক রাস্তা নির্মাণ করার নামে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। এতে অসহায় পরিবারটি দিশেহারা হয়ে পড়েছে।

ভুক্তভোগী অসহায় পরিবার জানান, একই এলাকার মোঃ ইউসুফ এবং আব্দুরহমান গং পুরনো একটি ভূমিদস্যু সিন্ডিকেট। তাদের কাজ হচ্ছে বিভিন্ন অফিস-আদালতে দালালি করা। এবং মানুষের জায়গা-জমি জবর দখল করা। এররই ন্যায় সিন্ডিকেটটি তাদের পৈতৃক চাষের খতিয়ানভুক্ত সম্পত্তি জোরর্পূবক দখল করে রাস্তা নির্মাণ করছে। এতে বাঁধা দিলে তাদের কোন পাত্তা না দিয়ে উল্টো জানে শেষ করে দিবো বলে নানান হুমকি ধুমকি অব্যাহত রাখে। পরে তাঁরা পুলিশের হস্তক্ষেপ কামনা করলে গতকাল পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থালে গিয়ে রাস্তা নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দেয় এবং ভূমিদস্যুরা পালিয়ে যায়।
ভুক্তভোগী দিল জাহান জানান আমার জমি ঝিলংজা মৌজার খতিয়ান নং ১৭৯২ দাগ নং ১৪৪২১ কাগজপত্র আমাদের থাকার পরেও ভূমিদস্যুরা জোরপূর্বক আমার জমির উপরে মাটি ভরাট করে দখল করার চেষ্টা চালাচ্ছে। তিনি আরো জানান দীর্ঘদিন ধরে এই জমি চাষাবাদ করে আমারা জীবিকা নির্বাহ করে আসছি। কিন্তু এখন এ জমি দখল নিতে তাঁরা মরিয়া হয়ে উঠেছে। ওসব ভূমিদস্যু চিন্ডিকেটর হাত থেকে রক্ষা পেতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরী সহযোগিতা কামনা করছি।

এ বিষয়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানার এএস আই আল-আমিন বলেন, আমরা ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। এটি সমধান না হওয়া পর্যন্ত কোন ধরনের কাজ না করার জন্য দির্শেনা দিয়েছি।


আরো বিভন্ন নিউজ দেখুন