সময়ের আলোচিত শ্রমীকনেতা টেকনাফ হোয়াইকংয়ের সন্তান গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বাড়ি ফেরার পথে দুষ্টু অপহরনকারীর জালে আটকে পড়ে,পরে ৪ লাখ টাকা মুক্তি পড়ে ছাড়া পায়।
জানা জায় টেকনাফের সদর ইউনিয়নের সদ্য কারামুক্ত আলোচিত চেয়ারম্যান শাজাহান মিয়া চৌধুরীকে গন শোডাউন শেষে গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে বাড়ি ফেরার পথে হ্নীলায় ফ্রি কেডেট কিন্ডার গার্ডেনের কাছে পৌছা মাত্রই টমটম ও গাছ ব্রিকেট দিয়ে অস্ত্র দিয়ে জিম্মি করে গভীর জঙ্গলে পরিকল্পিত ভাবে নির্যাতনের উদ্দ্যেশে তাকে অপহন করে মানসিক নির্যাতন চালায়। নির্যাতনের পরের দিন জুমাবার পরিবারের পক্ষ থেকে ৪ লাখ পৌছালে সূর্য ডুবার পরে চোখ বাধা অবস্থায় একটি মোটর সাইকেলে করে ডঃ মফিজের বাড়ির সামনে রেখে চলে যাই। তখন লোকজন খলিল কে উদ্ধার করে।
পরিবারের সুত্রে জানা যায় খলিলের জনপ্রিয়তা দেখে এলাকার স্থানীয় প্রভাবশালী কুচক্রি কিছু মহলের ইন্দনে শমীক নেতা খলিরের উপর অমানুষিক নির্যাতন চালায়।
শ্রমীক নেতা খলিল হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ড কুতুব দিয়া পাড়ার নুরুল আমিন চৌধুরীর ছেলে,
পরিবারটির মাত্র একটি ছেলে খলিলচৌধুরী ছোট কাল থেকে ছাত্র রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলো পরে যুবলীগ থেকে শুরু করে, এখন হোয়াইকং ইউনিয়নের শ্রমীক লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। দুঃসময়ের সরকারের বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে যে অবদান রাখেন তখন থেকেই তিনি সমাজের একজন আলোচিত হয়ে ওঠেন।
তিনি এলাকার জন্য অনেক কিছুই করে অবদান রাখেন,
তিনি একজন সমাজ সেবক, সেরা সংগঠক হিসাবে তিনি সবার থেকে এগিয়ে।
তিনি শুধু রাজনীতির মাঠেই নয়, চাকরির মাঠে, খেলার মাঠে এলাকার অসহায় মানুষের অধিকার প্রতিষ্টার জন্য তিনি সব সময় নিজেকে বিলিয়ে দিতেন।কোন ধরনের চুরি ডাকতি মাদক যত সব খারাপ কাজ তাকে এখন পর্যন্ত স্পর্শ করতে পারেনি, বাবার টাকায় মানুষের উপকার করে সমাজে বেচে থাকতে চান,তাই তার সুনাম অর্জন আকাশ ছোয়া জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তার বিরুদ্ধে শত্রুতার জের ধরে বিভিন্ন ভাবে তাকে হয়রানি অপহরন থেকে শুরু করে তার পেছনে গেলে আছে একটি কুচক্রি মহল।
তিনি নিজ এলাকর শত শত অসহায় ছেলেমেযের চাকরির ব্যবস্থা করতে দিন রাত আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে গেলেন সময় কিন্তু স্বাক্ষী হয়ে আছে।
পরিশেষে এলাকার কিছু প্রভাবশালীর ইন্দনে শ্রমীক নেতার উপর এমন নির্যাতনে এলাকার সুশীল সমাজ দুঃখ প্রকাশ ও নিন্দা জানান,
তারা প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন করেন দ্রুত সময়ে আলোচিত শ্রমীক নেতা খলিলের উপর নির্যাতন করীও ইন্দন কারীদের আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দাবি করেন।