• রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০৭:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবর
ফরিদুল মোস্তফার ৬ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার চাই বিএমএসএফভুলন্ঠিত মানবতা বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে ৬ বছরেরও প্রত্যাহার হয়নি নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুলের ৬ মিথ্যা মামলা, পুলিশী ষড়যন্ত্রে আটকে আছে পাসপোর্টআমার বিরুদ্ধে করা নিউজ শত্রুদের সিন্ডিকেট প্রচারণা-প্রতিবাদ- ব্যাখ্যায় মনিরআওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধবিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধডিএইচ কে-কেএনএইচ-বিএমজেট প্রকল্পের কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর এসাইনমেন্ট অফিসারউখিয়া ও টেকনাফের গহীন পাহাড়ে যৌথবাহিনীর অভিযান: বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধারইয়ুথ চেইঞ্জ এজেন্টদের অংশগ্রহণে নাগরিক সাংবাদিকতা ও প্রচারণা প্রশিক্ষণ সম্পন্নউখিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় তিন জনের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশপ্রেমের ফাঁদে ফেলে আপত্তিকর দৃশ্য ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল করেন জায়ান বাবু

উইঘুর মুসলিমদের ওপর নির্যাতনের চিত্র প্রকাশ করা সাংবাদিক পেলেন পুলিৎজার

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : শনিবার, ১২ জুন, ২০২১

চীনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর সেদেশের সরকারের অবর্ণনীয় নির্যাতনের চিত্র এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে প্রকাশের জন্য এ বছর পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংবাদিক মেঘা রাজাগোপালান।

ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বিষয়টি জানানো হয়েছে।সাংবাদিক মেঘা রাজাগোপালান যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গণমাধ্যম বাজফিড নিউজে কর্মরত। মেঘাকে ওই প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করার জন্য বাজফিডের সহকর্মী অ্যালিসন কিং এবং ক্রিস্টো বাসচেকও এই পুরস্কার পেয়েছেন।

শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুরসহ অন্যান্য সম্প্রদায়ের মুসলমানদের আটকে রাখতে গোপনে নির্মিত বন্দিশিবিরের ওপর অনুসন্ধানী প্রতিবেদনটি করেন তারা। তাদের ওই সিরিজ প্রতিবেদনে নির্যাতনের ওসব অবকাঠামো প্রকাশ্যে আসে।

 

বাজফিড নিউজের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালে শিনজিয়াংয়ের বন্দিশিবিরে কয়েক হাজার মুসলমানকে আটকে রাখা শুরু করে চীন। ওই বছর মেঘাই প্রথম ওসব শিবিরে যান। যদিও বন্দিশিবিরের অস্তিত্বের অভিযোগ সেসময় বারবার অস্বীকার করেছিল চীন।

মেঘার পুলিৎজার জেতার পর এক প্রতিক্রিয়ায় বাজফিড বলেছে, চীন সরকার মেঘার অনুসন্ধানী কাজ বন্ধ করে দিতে চেয়েছিল। তার ভিসা বাতিল এবং তাকে দেশ থেকে বের করে দিতে চেয়েছিল। পুরো শিনজিয়াং প্রদেশে পশ্চিমা দেশের নাগরিকসহ সাংবাদিকদের প্রবেশ বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছিল চীন। তখন বন্দিদের নিয়ে প্রাথমিক তথ্য পাওয়াও কঠিন হয়ে পড়ে।

তবে চীন সরকারের এসব বাধার সামনে দমে যাননি মেঘা। কর্মস্থল লন্ডন থেকে দুই কন্ট্রিবিউটরকে সঙ্গে নিয়ে শিনজিয়াংয়ে উইঘুর নির্যাতন নিয়ে প্রতিবেদনের কাজ অব্যাহত রাখেন তিনি।


আরো বিভন্ন নিউজ দেখুন