১১ই এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও করোনা সংক্রমন বেড়ে যওয়ায় সারা-দেশে স্থগিত করা হয়েছিল ইউপি নির্বাচন।কিন্তু নির্বাচন কমিশন দ্বিতীয় বারের মত ২১ জুন ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ঘোষণা করায় কিছুটা স্বস্তিতে ছিল টেকনাফ সহ সারাদেশে ১৬৩টি ইউপি নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীরা।
পরিশেষে করোনার উর্ধ্বগতি দেখে দ্বিতীয় বারও নির্বাচন স্থগিত করেছেন নির্বাচন কমিশন।ফলে সাধারণ প্রার্থীদের মনে হতাশার বাসা বেঁধেছে।এবং নির্বাচনের প্রতি অনীহা প্রকাশ করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, একজন প্রার্থীর সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারলাম।তার শেষ টাকা টুকু প্রথমবারে খরচ করে দিয়েছে।কে জানত এমন দুরাবস্থার স্বীকার হতে হবে তাকে।তবে দ্বিতীয় বারে কোন রকম বন্ধু বা আত্মীয়স্বজনদের থেকে ধার নেয়ার ইচ্ছে থাকলেও ২১জুন দ্বিতীয় বারের মত স্থগিত করায় অনীহা সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান।
আজকাল নির্বাচন মানে টাকার প্রতিযোগীতার হিড়িক বললে চলে।কেউ যোগ্যতা দিয়ে প্রমাণ করতে চাই।আবার কেউ টাকা দিয়ে যোগ্য ব্যক্তিকে হারাতে মরিয়া।যেখানে সবাই অংশ নেয়ার সুযোগও রয়েছে।
দুঃখের বিষয় হল করোনা সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় দুই দুইবার নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় নির্বাচনে অংশ নেয়া অনেক প্রার্থীদের মধ্যে নেমে আসে হতাশা।সৃষ্টি হয়েছে তৃতীয় বারের নির্বাচনী তারিখে অংশ নেয়ার কোলাহল।