বাংলাদেশ ফ্রেন্ড শিপ ক্লাব একটি অরাজনৈতিক ও মানবিক সংগঠন যা গরিব ও অসহায় জনগণের পাশে সব সময় দাঁড়ান এবং ভিন্ন মানবিক উদ্দেশ্য নিয়ে কমিটি ট গঠন করা হয় ৫২ সদস্য বিশিষ্ট উক্ত কমিটির আহবায়ক মোঃ- সেলিম উদ্দীন ও যুগ্ম আহবায়ক মোঃ-ইসমাইল উদ্দীন ও সিঃ যুগ্ম আহবায়ক এম এ আব্দুল হাকিম ও সিঃ সহ যুগ্ম আহবায়ক মোঃ-সেলিম উদ্দীন ও সহ যুগ্ম আহবায়ক মোঃ- নাসিম উদ্দিন সোহেল ও সহ যুগ্ম আহবায়ক ছাদেক হোসাইন তৈয়ব ও যুগ্ম আহবায়ক সাখাওয়াত হোসেন ও যুগ্ম আহবায়ক দিদারুল আলম ও সদস্য সচিব মোঃ- সালাহউদ্দীন ও সিনিয়র সদস্য রবিউল ইসলাম সম্রাট ও সিনিয়র সদস্য মোঃ-রাশেল উদ্দীন ও সিনিয়র সদস্য মনজুর মোর্শেদ ও সিনিয়র সদস্য মোঃ- নুরুল কবির ও সদস্য রা ওক্ত কমিটি টা অনুমোদন দেন বাংলাদেশ ফ্রেন্ড শিপ ক্লাবের উপদেষ্টা মহোদয় জনাব সাঈদ আল নোমান ও নরুল আজিম কনক কোম্পানি ও মোঃ- শাহাজান সাজু ও সাইফুউদ্দিন খালেদ ও মোঃ- মাহাবু আলম ও ফরিদুল মুস্তফা ও কমরু উদ্দীন মকুল ও ওয়াহিদুর রাহমান সোহাগ ও আনোয়ার হোসেন রিপন। সহ উপদেষ্টা মহোদয় এর সাক্ষরে ওক্ত কমিটি টা অনুমোদন দেন।
অত্র ক্লাব এর নব নির্বাচিত সদস্য সচিব বলেন স্বল্পস্বাক্ষরতার অভিশাপ বাংলাদেশ থেকে অচিরে মোচন হবার নয়। অথচ সমগ্র গণমানুষকে বাংলা সাহিত্যের জীবনপ্রদায়ী নিষেকের ভিতরে না আনলে, এক মান বাংলা ভাষা ব্যবহারের ক্ষমতার মধ্যে না আনলে বাঙালির সাংস্কৃতিক বিকাশ তথা তাবৎ ঐহিক বিকাশ ও জাতি হিসেবেই বাঙালির অস্তিত্ব নিতান্ত অসম্ভব হয়ে পড়বে।
এই সঙ্কট মোচনের এক পথ কথকথার এই দেশে, পুঁথি, জারী, কীর্তন, পালাগানের মধ্য দিয়ে জনশিক্ষা সম্প্রচারের এই দেশে আবৃত্তি, নাটক, কথকথা প্রভৃতির মধ্য দিয়ে সাহিত্যের বাচিক প্রসারের আন্দোলন গড়ে তোলা। এই হচ্ছে কণ্ঠশীলন প্রতিষ্ঠানের প্রথম এবং প্রধান উদ্দেশ্য।
এই উদ্দেশ্যকে অবলম্বন করে যাঁরা সকলের কর্মে-বচনে জীবনে যাতে কোন ফাঁক কিংবা ফাঁকি না থাকে এবং তাঁরা যাতে সঙ্ঘবদ্ধ অনুশীলনের দ্বারা জীবনকে যথা-অবহিত বুদ্ধিদীপ্ত রসগ্রহণক্ষম জীবন ও জগৎ জিজ্ঞাসায় সদা আন্দোলিত, শিল্প ও সমাজে দায়বদ্ধ এক গভীর ও তাৎপর্যপূর্ণ সত্য ও সুন্দর নিরবচ্ছিন্ন অস্তিত্ব হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন তার আয়োজন ও ব্যবস্থাপন গড়ে তোলা এই প্রতিষ্ঠানের সকল প্রয়াসের দ্বিতীয় লক্ষ্য। ‘বিশ্বমানব হবি যদি কায়মনে বাঙালি-হ’ এই থাকবে এ প্রতিষ্ঠানের সকল উদযোগের মূলে – যে বাঙালি মানবতা কে সকল জাতি ধর্ম স্বার্থ উন্নতি ও প্রতাপ-প্রভাবের উর্ধ্বে স্থান দেয়, যে বাঙালি বিশ্বমানবতার পথে প্রথম চরণপাতে স্বদেশীয় ভিন্ন সংস্কৃতির সকল মানুষকে আপন বলে জানে, তাঁদের সাংস্কৃতিক ঐহিক সকল সত্যকে সশ্রদ্ধ বিনম্রতায় মানে।