জামাল উদ্দীন – কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের ঐতিহ্যবাহী জনবহুল স্টেশন হ্নীলা বাসস্টেশনস্থ মাছ বাজার টি উখিয়া- টেকনাফের সাবেক এমপি ও বর্তমান রার্নিং এমপি শাহিনাআক্তার চৌধুরীর স্বামী আলহাজ্ব আব্দুর রহমান বদি দ্বিতীয় মেয়াদে এমপি থাকা কালীন তৎকালী চেয়ারম্যান মরহুম আলহাজ্ব এইচকে আনোয়ার সিআইপির অনুরোধে স্থাপন করেছিল।
এমনকি মাছ ব্যাবসায়ীদের সুবিধার্থে নিজস্ব তহবিল থেকে নগদ দেড় লক্ষটাকাও দশ হাজার ইট প্রদান করে মাছ বাজারের তলা ঢালাই দিয়ে ছিল।এছাড়া মাছ বাজারের পাশে স্কুল- মাদ্রাসায় যাতায়তকারী শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে জেলা পরিষদের অর্থায়নে একটি যাত্রীছাউনি ও নির্মান করা হয়েছিল।এই নির্মান কি তখন অপরিকল্পিত ছিল? যদি তা হয়ে থাকে তবে কেনই বা তখন সরকার টাকা খরচ করে অপরিকল্পিত যাত্রী ছাউনি টি নির্মান করেছিল এটা জনসাধারণের প্রশ্ন। আর এখন ড্রেইনও গাড়ি পার্কিংয়ের স্থান নির্মানের নামকরে নিরীহ গরীব মাছ ব্যাবসায়ীদের পেটে লাথি মেরে লাভ কি? তারা তো যখন প্রয়োজন তখন বললেই ছেড়ে দেবে।অথচ রোর্ডসএ্যান্ড হাইওয়ের একোয়ার ভুক্ত সরকারী জমির উপর রাস্তার দুই পাশে যুগের পর যুগ ধরে দালান কৌটা নির্মানের মাধ্যমে সরকারী ভুমি জবর দখল করে ব্যাবসা বাণিজ্য করে আসলেও তাদের প্রতি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কো মাথা ব্যাথা নেই। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে দেখে আসতেছি মাঝে মাঝে রোর্ডসএ্যান্ড হাইওয়ে এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের লোক জন এসে একোয়ার আছে বলে লাল দাগ টেনে চলে যায়।কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়না।
এই নিয়ে খোদ পুরো হ্নীলার জনসাধারণের মাঝে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখাদিয়েছে।
এদিকে মাছ বাজারের সাথে রাস্তার দুরত্ব অন্তত ২০ গজ দুরে রাস্তার উপর যত্রতত্র সিএনজিও ব্যাটারী চালিত টমটম অবস্থান করায় নিয়মিত যানঝটের সৃষ্টি হচ্ছে। মাছ বাজারের সাব ইজারাদার আব্দুল্লাহ ও অধিকাংশ মাছ ব্যাবসায়ীরা এই প্রতিবেদক কে জানায়,মাছবাজারের কারণে কোন যানজটের সৃষ্টি হয়না।কিছু কুচক্রী মহল হ্নীলা বাজার ইজারাদারের ভাব মর্যাদা ক্ষুন্নকরার জন্য পরিকল্পিত ভাবে রাস্তার উপর সবজি বাজার বসানো, সিএনজি,অটোরিকশা,ও ব্যাটারী চালিত টমটম অবস্থান করিয়ে যানজটের সৃষ্টি করছে।
এতে করে মাছবাজার না সরিয়ে সবজিবাজার সরানো সহ সিএনজি, অটোরিকশা, ও ব্যাটারী চালিত টমটম পার্কিংয়ের নির্ধারিত স্থান নির্ধারণ করলে যানজট একে বারে হবেনা বলে মত প্রকাশ করেছেন বাজার সংশ্লিষ্ট ইজারাদার, ব্যবসায়ীও ক্রেতা সাধারণ।####