• শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় ইউএনএইচসিআরের স্থাপনার বিরুদ্ধে বন বিভাগের নোটিশ: কাজ বন্ধ করে গেইটে তালাকক্সবাজারে উৎসব মুখর আয়োজনে শেষ হয়েছে মহা সাংগ্রেইজনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ পেলেন মুহাম্মদ আবু আবিদ৫১ একর আবাসন ও বাঁকখালী নদী দখলমুক্ত করতে পরিবেশ উপদেষ্টা বরাবরে বাপার স্মারকলিপিচোরাচালানকারী ও মানবপাচারকারীদের বিরুদ্ধে নোট নিচ্ছি, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না- রামু থানায় স্বরাষ্ট্র সচিবপ্রতিটি মানুষের জীবন অমুল্য সম্পদ অপরাধ দমনে ইসলামের পদ্ধতি সর্বজনীনআমরা ঐক্যের মধ্যে দিয়ে নতুন বাংলাদেশ তৈরি করব: মির্জা ফখরুলসম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করতে চায় বাংলাদেশ-তুরস্কবিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় সারাদেশে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপিতবৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : প্রধান উপদেষ্টা

হোয়াইক্যং বাহারুলউলুম দাখিল মাদ্রাসার সুপার মুফিজ আহমদ ইকবালের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ

জামাল উদ্দিন :
আপডেট : মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

জামাল উদ্দিন :


টেকনাফ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হোয়াইক্যং মহেশখালীয়া পাড়া বাহারুলউলুম দাখিল মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দুর্নীতি অভিযোগ তুলেছেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটি।
গতকাল ৬ জানুয়ারী দুপুর ১২ টায় মাদ্রাসা হলরুমে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির পক্ষথেকে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করাহয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখত বক্তব্যপাঠ করেছেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির শিক্ষানুরাগী সদস্য ফয়েজ উদ্দিন জিকু।
অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সাবেক এটহক কমিটির সদস্য মুহাম্মদ ইসমাঈল, অভিভাবক সদস্য আবুল হাশেম,নুরুন নবী আরমান, প্রমূখ।

লিখিত বক্তব্যে ময়েজউদ্দিন জিকু বলেছেন মাদ্রাসার সুপার দীর্ঘদিন ধরে মাদ্রাসায় নানা অনিয়মের মাধ্যমে পরিচালনা কমিটিকে অবজ্ঞা প্রদর্শন করে, বিভিন্ন ব্যক্তির স্বাক্ষর জালিয়তি করে
মাদ্রাসার তহবিলের টাকা তছরুপ করে আসছে।ছাত্রভর্তির টাকা,মাদ্রাসার অন্যান্যখাতের টাকা ব্যাংকে জমাকরেছে বলে আত্নসাৎ করেছেন।
এছাড়াও আমাদের নেতৃত্বে একটি কমিটি গত ১৯/১১/২২ সালে মাদ্রাসার অভিভাবকদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর কমিটি অনুমোদন নাএনে বিলুপ্ত রেখে নিজের ইচ্ছামত দুর্নীতি করার পায়তারা করেছেন। গত১৪/০৪/২০২৩ ইং আমাদের কমিটির অনুমোদন না আসার বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নুরুলআলম কে জানালে উপজেলা চেয়াম্যানের হস্তক্ষেপে অনুমোদন আনাহয়। এর পর একজন উপজেলা চেয়ারম্যান উক্ত কমিটির সভাপতি থাকার পরও সুপার মুফিজ আহমদ ইকবাল কোন ধরনের মূল্যায়ন নাকরে মাদ্রাসার টাকা নিরিক্ষন কমিটি কে হিসাব নাদিয়ে ব্যাংকে জমা আছে বলে তছরুপ করেছেন। এছাড়াও উক্ত মাদ্রাসায় দুই জন মহিলা শিক্ষিকা মোহাইমিনু নাহার এনিও মাহমুদা সুপার মফিজ আহমদ ইকবালের নির্যাতনে অতিষ্ট হয়ে বিগত ৮ মাস আগে মাদ্রাসা ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যায়।এর পর তাদেরসাথে আবার গোপনে সখয়তা গড়ে তুলে ৮ মাস যাতৎ মাদ্রাসায় উপস্থিত না থেকেও কৌসলে তাদের স্বাক্ষর নিয়ে টাকা ভাগ ভাটোয়ারা করে খাচ্ছে সুপার মফিজ আহমদ ইকবাল। এছাড়াও অপর এক শিক্ষক কে দুর্নীতির কথা বলায় মার ধর করে ছিল যার জন্য ঐশিক্ষক বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় একটি মামলাও করা হয়েছিল। এই ভাবে মাদ্রাসার একটা নির্বাচিত কিমিটিরকে অবজ্ঞা প্রদর্শন করে শুধু অর্থ আত্নসাৎ নয় মাদ্রাসার ল্যাব টেকনিশিয়ান রুমপরিত্যাক্ত করে রেখেছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এভাবে একেরপর এক অনিয়ম দুর্নীতি, জালিয়তি সহ নানা অপকর্ম করে গেলেও তার বিরুদ্ধে আইনী কোন পদক্ষেপ নাথাকায় তার অপকর্ম থামানো যাচ্ছেনা।
তদন্ত সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে আইনী পদক্ষেপ নেয়ার দাবী জানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।


আরো বিভন্ন নিউজ দেখুন