• শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৩৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় ইউএনএইচসিআরের স্থাপনার বিরুদ্ধে বন বিভাগের নোটিশ: কাজ বন্ধ করে গেইটে তালাকক্সবাজারে উৎসব মুখর আয়োজনে শেষ হয়েছে মহা সাংগ্রেইজনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ পেলেন মুহাম্মদ আবু আবিদ৫১ একর আবাসন ও বাঁকখালী নদী দখলমুক্ত করতে পরিবেশ উপদেষ্টা বরাবরে বাপার স্মারকলিপিচোরাচালানকারী ও মানবপাচারকারীদের বিরুদ্ধে নোট নিচ্ছি, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না- রামু থানায় স্বরাষ্ট্র সচিবপ্রতিটি মানুষের জীবন অমুল্য সম্পদ অপরাধ দমনে ইসলামের পদ্ধতি সর্বজনীনআমরা ঐক্যের মধ্যে দিয়ে নতুন বাংলাদেশ তৈরি করব: মির্জা ফখরুলসম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করতে চায় বাংলাদেশ-তুরস্কবিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় সারাদেশে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপিতবৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : প্রধান উপদেষ্টা

বাবা নুরুল হুদা চৌধুরীর স্বপ্ন পুরনে খেলাধুলায় নিজেকে উৎসর্গ করতে চাই : রুমেল

মোহাম্মদ ফয়সাল:
আপডেট : বুধবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২৪

মোহাম্মদ ফয়সাল :


তরুন প্রজন্মকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করে খেলা ধুলা মুখির পাশাপাশি মরহুম পিতার নির্দেশ তথা অসিহত রক্ষা করতেই জেলা ক্রিড়া সংস্থার কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য প্রার্থী হয়েছি।

 

মহান আল্লাহ সহায় থাকলে আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারীর নির্বাচনে বিজয়ী হলে সকলের সহযোগিতায় কক্সবাজার স্টেডিয়ামে বছরে ৩শ ৬৫ দিনের মধ্যে কমপক্ষে ৩শ দিন খেলাধুলার ব্যবস্থা করবো।

 

কথা গুলো বলছেন কক্সবাজারের বিশিষ্ট সমাজসেবক মরহুম ভাষা সৈনিক বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ আলহাজ্ব নুরুল হুদা চৌধুরীর সুযোগ্য সন্তান আব্দুল আল মাসুদ রুমেল।

 

মঙ্গলবার রাতে কক্সবাজার বদর মোকাম মসজিদের পাশে তার ব্যক্তিগত কার্যালয়ে দৈনিক কক্সবাজারবাণী সম্পাদক ও প্রকাশক ফরিদুল মোস্তফা খান কে দেওয়া এক সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

 

বদর মোকাম স্পোর্টিং ক্লাবের সভাপতি আব্দুল আল মাসুদ আরও বলেন,১৯৮৪ সালে আমার পিতা বদর মোকাম স্পোর্টিং ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন।

মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি এই ক্লাবের সভাপতি ছিলেন।

বাবার মৃত্যুর পর একমাত্র সন্তান হিসেবে আমি এই ক্লাবের হাল ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছি আব্বার নামে প্রতিষ্ঠিত নুরুল হুদা চৌধুরী ফাউন্ডেশনের উদ্যেগে জেলায় খেলাধুলায় দান অনুদান উৎসাহ উদ্দিপনা সহ বিভিন্নভাবে অবদান রাখতে।

 

অসম্ভব মিষ্টভাষী ও সৌখিন মনের মানুষ রুমেল বাবার সৃতিচারণ করে বলেন,মরহুম নুরুল হুদা চৌধুরী ছিলেন,কক্সবাজার জেলা প্রাক্তন মহকুমা ক্রিড়া সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।

 

তিনি ১৯৭৮ সাল থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত মহকুমা ক্রিড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৯২ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত আমার বাবা ছিলেন, জেলা ক্রিড়া সংস্থার সহসভাপতি।

 

কক্সবাজারের সকলের পরিচিত আমার মরহুম বাবা নুরুল হুদা চৌধুরী কক্সবাজার জেলা ফুটবল রেফারি সমিতির সভাপতির পাশাপাশি ক্রিড়া ও বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে অবদান রেখেছেন।

জীবদ্দশায় পিতার সন্তান হিসেবে আমার ক্রিড়া পাগল বাবা পরোপকারী নুরুল হুদা চৌধুরী চেষ্টা করেছিলেন আমার জীবনটাকে খেলাধুলায় উৎসর্গ করে দিতে।

 

কিন্তু বাবার মৃত্যুর পর বিবেকের তাড়নায় আমি আর ঘুমাতে পারছি না।

তাই চেষ্টা করছি, এখন থেকে যতদিন বেঁচে থাকবো আমার বাবার সেই নির্দেশ পালন করে খেলা ধুলার জন্য নিজেকে উজাড় করে দিব।


আরো বিভন্ন নিউজ দেখুন