• বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ০৯:১৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবর
এসপি কক্সবাজারের সংবাদ সম্মেলন : বিপুল অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ সহ ৫ ডাকাত আটক আল্লাহর আদেশ নিষেধ না মানলে করুন পরিনতি : হুইপ সাইমুম সারওয়ার কমল কুতুবদিয়ায় প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি নিশ্চিত করনে ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনার সভা অনুষ্ঠিত ছোট মহেশখালী রাহাতজান পাড়া জামে মসজিদের মাইক চুরি জিপিএ-৫ অর্জনে উপজেলা পর্যায়ে শীর্ষস্থানে আবারও কুতুবজোম দাখিল মাদ্রাসা ইউরোপ প্রবাসী মাদক ব্যবসায়ী রফিক হায়দার ও মোর্শেদের কল রেকর্ড ফাঁস লোহাগড়ায় আ.লীগ নেতা মল্লিকপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল গুলিতে নিহত মহেশখালী’র নবনির্বাচিত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান’র সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় মহেশখালীতে শান্তিপূর্ণ ভাবে উপজেলা নির্বাচন সম্পন্ন, জয়নাল চেয়ারম্যান নির্বাচিত পতেঙ্গায় প্রশিক্ষণ যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

কক্সবাজারের নারী নেত্রী এথিন রাখাইন বা কাবেরীকে মহিলা এমপি হিসেবে দেখতে চায় মানুষ: প্রার্থীদের দৌড়ঝাপ

ফরিদুল মোস্তফা খানঃ
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৪


ফরিদুল মোস্তফা খান :


অসাম্প্রদায়িক কাউকে সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি করলে সাবেক সংসদ সদস্য এথিন রাখাইন এবং দলমত ধর্ম -বর্ণ নির্বিশেষে সত্যিকার মানব সেবা এবং অন্যায়ের প্রতিবাদী এমপি বানালে কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অগ্নিকন্যা নাজনীন সারওয়ার কাবেরী কে সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি হিসেবে দেখতে চায় সাধারণ মানুষ।
জানা গেছে,এথিন রাখাইন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হলেও সহজ সরল নরম মনের একজন পরোপকারী নারী নেত্রী।
ইতোপূর্বে সংসদ সদস্য থাকা কালে তার বিরুদ্ধে কোন অনিয়ম দুর্নীতি এবং মানুষের ক্ষতি করার অভিযোগ নেই।

কক্সবাজার সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক এমপি ধনীর দুলালি কানিজ ফাতেমা মোস্তাক ব্যক্তিগত জীবনে অসম্ভব মিষ্টভাষী হলেও তার কারণে কক্সবাজারের কোন মানুষের তেমন উপকার হয়নি।
অসম্ভব হিংসুক প্রকৃতির এই নারী নেত্রী মানুষকে মানুষ বলে জানেন না।

দাম্ভিক অহংকারী হওয়ায় উক্ত নারী নেত্রী কানিজ ফাতেমার কারণে তার স্বামী কক্সবাজারের সর্বজন শ্রদ্ধেয় সাবেক এমপি জননেতা মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর জনপ্রিয়তাও এখন তলানীতে।

খোজ নিয়ে জানা গেছে,ব্যক্তিগত জীবনে বিলাসীতাই অভ্যস্থ কানিজ ফাতেমা মোস্তাক প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠতার অজুহাতে কক্সবাজারে নিজের উন্নতি ছাড়া মানুষের জন্য তেমন কিছু করেননি।

এই অবস্থায় স্থানীয় সাধারণ মানুষ মনে করেন,সংরক্ষিত মহিলা আসনে হয় এথিন রাখাইন নয় নাজনীন সারওয়ার কাবেরী কে এমপি না করলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে কক্সবাজারবাসী।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর কক্সবাজারে সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি হতে প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ এবং সাধারণ মানুষের কৌতুহল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, যোগ্য মহিলা এমপি হিসেবে কক্সবাজার বাসীর জন্য নাজনীন সারওয়ার কাবেরী ও এথিন রাখাইন জনপ্রিয়তায় সবার শীর্ষে।

কাবেরী অন্যায়ের প্রতিবাদী হিসেবে দেশ বিদেশে সমাদৃত একটি নাম।
রামুর ঐতিহাসিক রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান মরহুম ওসমান সরওয়ার আলম চৌধুরীর কন্যার পাশাপাশি তিনি আওয়ামীলীগের একনিষ্ঠ কর্মী
মরহুম আসিফ কামাল চৌধুরীর স্ত্রী।

এলাকার ধনী গরিব অসহায় নির্যাতিত নিপিড়ীত মানুষের বলিষ্ঠ কন্ঠবখ্যাত এই নারী নেত্রীর সাথে কক্সবাজারের সর্বশ্রেণীর পেশার মানুষের সাথে রয়েছে নিবিড় সম্পর্ক।

সুখে দুঃখে ভাই এমপি কমলের মত তিনিও মানুষের মনজয় করতে সক্ষম হয়েছেন।

এদিকে,দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের গরম শেষ না হতেই এখন আবার সংরক্ষিত আসনে এমপি হতে নারী নেত্রীদের দৌড়ঝাঁপের গুঞ্জন ওঠেছে কক্সবাজারে।

অনেকেই এ বিষয়ে উপর মহলে লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।

বিভিন্ন সূত্রে যাদের নাম পাওয়া যাচ্ছে, সংরক্ষিত মহিলা আসনে এমপি হতে উপর মহলে জোর লবিং চালাচ্ছেন তৎমধ্যে রয়েছেন,সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সাংসদ নারী নেত্রী কানিজ ফাতেমা মোস্তাক, , কক্সবাজার যুব মহিলা লীগের সাবেক সভাপতি তাহামিনা হক লুণা, কক্সবাজার মহিলা আওয়ামী লীগের সহ- সভাপতি নারী নেত্রী ফিরোজা আক্তার। কক্সবাজার মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কক্সবাজার সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হামিদা তাহের, কক্সবাজার যুব মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তসলিমা আক্তার রুমানা,নারী নেত্রী ইসমত আরা ইসু।

সূত্র জানায়,নির্বাচনী আইন অনুযায়ী সংসদে যে দল বা জোট যতটি আসন পাবে, তার আনুপাতিক হারে নারী আসন বণ্টন হবে। বর্তমানে ৩০০ আসনের সংসদে ৫০টি নারী আসন সংরক্ষিত আছে। অর্থাৎ প্রতি ছয়টি আসনের বিপরীতে একটি করে নারী আসন রয়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষে বুধবার নবনির্বাচিত এমপিরা শপথ গ্রহণ করেছেন।
এছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদের মন্ত্রী পরিষদ গঠিত হয়েছে ইতোমধ্যে।

এখন শুধু অধিবেশন শুরুর অপেক্ষা। আর এই অধিবেশন শুরুর আগে সংরক্ষিত নারী আসনগুলো বণ্টনের জন্য আগামী সপ্তাহে তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের সচিব ঘোষণা করতে পারে । এই ঘোষণা পর কক্সবাজারের ক্ষমতাসীন দলের নারী নেত্রীরা সংরক্ষিত আসনে এমপি হতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের দ্বারস্থে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন।

এই বিষয়ে প্রতিবাদী কন্ঠসর কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজনীন সারওয়ার কাবেরী বলেন, প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি মানুষের দুঃখ দুর্দশায় পাশে থাকতে, জানিনা কতটুকু কাছে যেতে পেরেছি জনমানুষের। মনে করেছিলাম মনোনয়ন পাবো নানা জটিলতায় মনোনয়ন না পেলেও সংরক্ষিত মহিলা আসনে হলেও নেত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করবো ইনশাআল্লাহ।

এতে সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি। কক্সবাজার ‘মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হামিদা তাহের জানান, আমরা শুনেছি দলের জন্য ত্যাগী নেতা কর্মীদের মনোনয়ন দেয়া হবে। তিনিও ফরম নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।

কক্সবাজার যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী তসলিমা আক্তার রুমানা বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা এইবার তারুণ্যেকে প্রাধান্য দিচ্ছে, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের অনুপ্রেরণা দেওয়া দরকার।
এইবার সংরক্ষিত আসনে ফরম নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

অপরদিকে, দৈনিক কক্সবাজারবাণীকে নারী নেত্রী কাবেরী জানান,
১৯৮৭ সাল থেকে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাঙালি জাতির অহংকার, স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া ছাত্র সংগঠন, দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ ছাত্র সংগঠন, আমার শৈশব ও কৈশোরের ভালবাসা, হৃদয়ের প্রচন্ড অহংকার বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ থেকে আমার রাজনৈতিক জীবন শুরু। আমি ঐ সময়ে চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সকল কর্মকান্ডে এবং বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার বিরাধেী আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহণ করি এবং নির্যাতিত হই। আমার বাবা সাবেক এমপি ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও সাবেক রাষ্ট্রদূত মরহুম জননেতা বীর মুক্তিযাদ্ধো ওসমান সরওয়ার আলম চৌধুরী। আমার শ্বশুর কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, কক্সবাজার জেলা মুক্তিযাদ্ধো সংগ্রাম কমিটির সাবেক আহ্বায়ক জননেতা বীর মুক্তিযাদ্ধো আফছার কামাল চৌধুরী। আমার স্বামী সাবেক ছাত্রনেতা, স্বৈরাচার বিরাধৌ আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক, সাবেক ভিপি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, চট্টগ্রাম কলেজ ও চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কক্সবাজার জেলার সাংস্কৃতিক সম্পাদক মরহুম আসিফ কামাল চৌধুরী। খুব ছোটবেলা থেকে আমি আমার পিতার সাহচর্যে সারা বাংলাদেশ জুড়ে সাংস্কৃতিক অন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলাম। ছাটেবেলা থেকেই আমি লেখালেখি কবিতা আবৃতি, মঞ্চ নাটক, বিতর্ক সবকিছুতে নেতৃত্ব দিয়েছি।

পরবর্তীতে আমার মেধা, সাহস ও সাংগঠনিক ক্ষমতা দেখে সবার সম্মতিক্রমে আমাকে চট্টগ্রাম কলেজ শাখা ছাত্রলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করেন। আমি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ও আওয়ামীলীগের সক্রিয় একজন কর্মী হিসাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন করে ছাত্রদের অধিকার আদায়ে প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে এবং জামায়াত-শিবির ও বিএনপি বিরাধেী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করি। জাতীয় নির্বাচনে নৌকার পক্ষে সবসময় কাজ করে আসছি। বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কক্সবাজার জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক, আমরা মুক্তিযাদ্ধোর সন্তান সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কক্সবাজার জেলা সাবেক সাংস্কৃতিক সম্পাদক হিসেবে আমার রাজনৈতিক কর্মকান্ড সমাজের উন্নয়নমূলক কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। আমার স্বামী আসিফ কামাল চৌধুরী ‘৯০ এর স্বৈরাচার বিরাধেী আন্দোলনের সংগঠক ছিলেন। ৮ বার কারাবরণ ও আহত হন। আমি ‘৯০ এর স্বৈরাচারবিরাধেী ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে নিয়মিত মঞ্চশিল্পী হিসেবে অংশগ্রহণ করি। গত ১৬ই ডিসেম্বর ২০১৫ইং আমার নেতৃত্বে দীর্ঘ ২৮ বছর পর চট্টগ্রাম সরকারি কলেজকে জামায়াত-শিবির মুক্ত করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনৈতিক কর্মকান্ড উন্মুক্ত করে ছাত্রলীগের কর্মকান্ড শুরু করি।

পরিশেষে ঐ দিনেই কলেজ ক্যাম্পাসে শহীদ মিনারে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করি। বর্তমানে আসিফ কামাল চৌধুরী ফাউন্ডেশন নামে আমি সমাজের গরীব ও মেহনতি মানুষের সেবায় বিভিন্ন উন্নয়নমূলক। কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছি। এছাড়াও দীর্ঘ সময় ধরে সাধ্য মোতাবেক গরীব, দুঃখী মানুষের চিকিৎসা সেবা ও রক্তদান কর্মসূচি, বিভিন্ন সেবামূলক কাজ এবং নির্যাতিত জনগণকে আইনী সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি।

শোষনমুক্ত সমাজ গঠনে আমার উল্লেখযোগ্য কাজসমূহ:

• কক্সবাজার জেলায় ভারুয়াখালী ইউনিয়নের কৃষকের লবনের মাঠে গুচ্ছগ্রাম করবার ষড়যন্ত্রকে ক্ষমতাধরদের গুলির মুখে সরেজমিনে মোকাবেলা করে লবনের মাঠ রক্ষা করা। যার ফলে ১০ হাজার মানুষ লবন শিল্প জীবিকা হিসেবে নিয়ে বেচে আছে।

• কক্সবাজার সরকারি কলেজের মাঠ দখল করে রাস্তা করবার অপপ্রয়াস উচ্চ ক্ষমতাধরদের হাত থেকে জীবন বাজী রেখে রক্ষা করি।

রামু মিঠাছড়ি ইউনিয়নে ১০০ একর সাধারণ অসহায় মানুষের ভূমি অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে রক্ষা করে অসহায়কে ফেরৎ প্রদান করি।

• রামু উপজেলার জোয়ারিয়ানালার নন্দাখালী ২০ হাজার মানুষের অন্ন সংস্থানের একমাত্র অবলম্বন নন্দাখালী খাল ভূমি দস্যুদের হাত থেকে রক্ষা করে সাধারণ মানুষের অন্ন সংস্থানের অধিকার ফেরৎ প্রদান করি। যেখানে দীর্ঘ বছর প্রভাবশালীরা বেড়ি বাধের মাধ্যমে লবন পানিতে প্রায় ২০০ একর ধানের জমি প্লাবিত করে মানুষকে বঞ্চিত করেছে এবং জেলেদের কে মাছ ধরা থেকে বিরত রেখেছিল।

• কক্সবাজার সদরের পানবাজার এলাকায় প্রবাসীর ০৩ তলা ভবন ভূমি দস্যুর আক্রমন থেকে রক্ষা করে প্রবাসীকে ফেরৎ প্রদান করি।

• কক্সবাজার জেলায় খরুলিয়ায় প্রতিবন্ধী পরিবারের দখল হয়ে যাওয়া একমাত্র ঘরভিটা অস্ত্রধারীর সাথে মোকাবেলা করে প্রতিবন্ধী পরিবারকে ফেরৎ প্রদান করি।

• সদর উপজেলার রুমালিয়া ছড়ায় ০৪ তলা বাণিজ্যিক ভবন ৪০০ সন্ত্রাসী দ্বারা দখল হয়ে যাওয়ার পরও

আমারা নেতৃত্বে মূল মালিককে ফেরৎ প্রদান করি।

. উখিয়া উপজেলার পুলিশ ও ভূমিদুষ্য কর্তৃক সাধারণ অসহায় মানুষের পকেটে ইয়াবা দিয়ে জেলে প্রেরনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে উখিয়া উপজেলার মিথ্যে মামলায় আক্রান্ত মানুষকে রক্ষা করি।

বিভিন্ন হত্যার যথাযথ চার্জশিটের ব্যাপারে পিবিআই, সি.আই.ডি কে চাপ প্রয়াগে করে সৎ সাহসিকতার মাধ্যমে হত্যার বিচার নিশ্চিত করেছি।বিভিন্ন প্রবাসীকে টাকার লোভে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে থানার মাধ্যমে নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ করে তাদের মুক্তির ব্যবস্থা করি।

• কক্সবাজার জেলায় ক্রমাগত বেড়ে ওঠা কিশারে অপরাধ এর মাধ্যমে হত্যা হয়েছে বিভিন্ন কিশোর।
প্রতিবাদ প্রতিরােেধর মাধ্যমে আমি অপরাধীর বিচার সুনিশ্চিত করেছি।

• রামু বালিকা বিদ্যালয়ের ধর্ষক শিক্ষককে বিদ্যালয় থেকে তীব্র আন্দোলনের মাধ্যমে বের করবার জন্য মামলায় আসামী হয়েছি। তবুও আপাষে করিনি।

• রামু উপজেলায় ডাকাতের বিরুদ্ধে সমাবেশ করতে গিয়ে পুলিশের গুলির মুখোমুখি হয়েছি। হাজারো গ্রামবাসী আমার পক্ষে কাজ করেছে কারন আমি দূর্যোগময় মুহুর্তে অসহায়ের পাশে থাকি।

• গ্রামঞ্চলে সাধরণ মানুষের অধিকার রক্ষায় সুবিচারে সুবন্দোবস্ত করে আমি ন্যায়বিচার সমোন্নত রাখবার কাজে সর্বদা নিয়ািেজত থাকি।

• বিভিন্ন স্কুলে সাংস্কৃতিক সংগঠনে আমার নিরলস পরিশ্রম রয়েছে। যেখানে আমি আর্থিকভাবেও তাদের

পাশে থাকার চেষ্টা করেছি। • প্রান্তিক জনগোষ্ঠি যেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, বেকার ভাতা, গৃহহীন

মানুসের বাসস্থান এবং বিদ্যুৎ সংযোগ ব্যবস্থা সরকার কর্তৃক পাওয়ার সহযোগীতা করি।

• আমি একজন নিয়মিত রক্তদাতা হিসেবে ৩৪ বার রক্তদান করেছি এবং চক্ষু চিকিৎসা সহ যেকোন চিকিৎসাই আমি অসহায়কে আমার নিজস্ব আর্থিক সহযোগীতা প্রদান করি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার আদর্শ বাস্তবায়নে আমি প্রতিটি উপজেলা ইউনিয়ন, ওয়ার্ড এ আমার নৈতিকতা ও আদর্শ দিয়ে সাধারণ মানুষের বন্ধু হয়েছি। সাধারণ জনগণ আমাকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

• সংখ্যালঘু শ্রেণির জেলে-তাতী, হিন্দু-বৌদ্ধদের পাশে তাদের অধিকার রক্ষায় বিশ্বস্ত রাজনৈতিক কর্মী

হিসেবে আমি দীর্ঘ বছর কাজ করছি। • কক্সবাজার বিভিন্ন এলাকায় দেশের বৃহত্তর কোম্পানি ও দখলদারদের হাত থেকে মানুসের ভূমি উদ্ধার করি।

চট্টগ্রামের বিভিন্ন জঙ্গি ও শিবির দ্বারা তৈরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠারেন সাথে আস্তানা বন্ধ করা।
প্রায় শত শত গৃহ হতে বিতাড়িত মানুষকে গৃহে প্রত্যাবর্তনে সহযোগিতা।আটক ও পাচারকারীর হাত থেকে নারীদের উদ্ধার বিভিন্ন সময় ২০১৫ সালের ১৬ ডিসেম্বর জঙ্গি ও জামাত শিবিরের হাত থেকে চট্টগ্রাম কলেজ ও মহসিন কলেজ উদ্ধার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন কার্যক্রম প্রচার।

আমার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ

১. মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার উদ্দেশ্যে নির্লোভভাবে জনসেবায় নিয়োজিত হওয়া।

২. মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাস্তবায়ন করা।

৩. বাংলাদেশের গরিব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তাদের কল্যাণ সাধন করা।

৪. আমার মেধা প্রজ্ঞার মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের ভবিষ্যৎ নীতি নির্ধারনে সহযোগীতা করা।

৫. অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে তরুন সমাজকে যথাযথ পথ দেখানো।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তস্নাত বাংলাদেশকে সমুন্নত করতে আত্মোৎসর্গ করেছি প্রতিটি কাজে। ব্যক্তিগত লোভ লালসা কখনোই আমাকে আক্রমন করতে পারেনি। জাতির জনক এবং জাতির জনকের কন্যার আদর্শ বুকে ধারণ করে পথ চলেছি। আমার এই চলা অনেক ত্যাগ ও নিষ্ঠার। রাজনীতি আমাকে অসহায়। মানুষের বন্ধু করেছে। আমরণ মানুষের পাশে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন শাষণমুক্ত সমাজ গঠন করাই অবিচল লক্ষ্য। বিশ্বাস করি, “বিপর্যয় যত আসুক আলোক বন্যায় ভাসা দুর্দান্ত আকাশটি খচিত হবে মানবতার জ্বলজ্বলে তারায়”।

নাজনীন সারওয়ার কাবেরীর জীবন বৃত্তান্ত :

*** রাজনৈতিক পটভূমিঃ

• সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, জেলা-কক্সবাজার।

• সাংস্কৃতিক সম্পাদক (সাবেক) বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কক্সবাজার জেলা।

• মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা (সাবেক) বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম কলেজ।

• সাবেক সভাপতি আবাহনী ক্লাব লিমিটেড কক্সবাজার জেলা।

• বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়ামূলক সংগঠনের আমি চট্টগ্রাম বিভাগে নেতৃত্ব দিই।

• সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড, জেলা-কক্সবাজার।

• সভাপতি শোষিতের পক্ষে

* ব্যক্তিগত তথ্যঃ

নাম : নাজনিন সরওয়ার কাবেরী

স্বামীর নাম : মরহুম আসিফ কামাল চৌধুরী

‘৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সংগঠক ও ভিপি, চট্টগ্রাম কলেজ

ছাত্রলীগ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক সম্পাদক, কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগ : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সংসদ সদস্য, বীর মুক্তিযাদ্ধো মরহুম ওসমান সরওয়ার আলম চৌধুরী (বিশিষ্ট সমাজসেবক) পিতার নাম

মাতার নাম:

রওশন আক্তার (গৃহিনী)

শ্বশুরের নাম :

বীর মুক্তিযোদ্ধা আফছার কামাল চৌধুরী প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কক্সবাজার জেলা। আহ্বায়ক, কক্সবাজার জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম কমিটি।

বর্তমান ঠিকানা : রামু উপজেলা, জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়ন কক্সবাজার।

স্থায়ী ঠিকানা : রামু উপজেলা, জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়ন কক্সবাজার।

জন্ম তারিখ : ৩০/০৯/১৯৭২ইং

ধর্ম : ইসলাম

জাতীয়তা : বাংলাদেশী

শিক্ষাগত যোগ্যতা : এম.এস.এস (প্রথম)

পেশা : ব্যবসা


আরো বিভন্ন নিউজ দেখুন

ই-পেপার

আজকের দিন-তারিখ

  • বৃহস্পতিবার (রাত ৯:১৮)
  • ১৬ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ৮ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি
  • ২রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)