* বিশিষ্ট জনরা বলছেন,নৌকার মনোনয়ন না দিলে বুঝতে হবে সরকার উখিয়া টেকনাফের মাদক ঘুষ দুর্নীতির মুক্তি চায় না।
ডা.মুহাম্মদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চারদিকে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। সেই হাওয়ায় পাল দিতে মাঠে কাজ করছেন,উখিয়া টেকনাফ সংসদীয় আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী সংসদ সদস্য প্রার্থীরা।
আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে উখিয়া টেকনাফ আসনে নতুন ও তরুন প্রজন্মের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচনী মাঠ উত্তপ্ত করে দিয়েছেন, নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খান।সেখানকার সাধারণ মানুষের পাশাপাশি পৃথীবির আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পেশাদার সাংবাদিক সমাজ চায় ফরিদুল মোস্তফা খানের মত সৎ যোগ্য ত্যাগী নির্যাতিত মজলুম মেধাবীরা এমপি হোক।
জানা গেছে,জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কেন্দ্রীয় কর্যনির্বাহী কমিটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ)’র কেন্দ্রীয় নেতা কক্সবাজার সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির জেলা সভাপতি,মাদক ঘুষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াকু সৈনিক নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফাকে ঠেকিয়ে নৌকার মনোনয়ন বাগিয়ে নিতে জোট বেঁধে টাকা ঢালছে প্রতিপক্ষের মাদক মাফিয়া রাজনৈতিক দুবৃত্ত।
তাদের অনেকেই এখন ঢাকার আকাশে বাতাসে উড়াচ্ছে মাদকের টাকা।কেউ কেউ দলের সিনিয়র নেতাদের পায়ে ধরে বসে আছেন।
কয়কজন ইছড়েফাকা এমপি প্রার্থী নিজেদের বাপ দাদার পরিচয় দিয়ে নেতাদের মন গলানোর চেষ্টার পাশাপাশি তাদের স্ত্রী সন্তানদের সাথে গোপন যোগাযোগ বাড়িয়ে দিয়েছেন।অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এরা ফরিদুল মোস্তফার জনপ্রিয়তার ভয়ে তঠস্থ হয়ে পড়ছেন।
একারণে তারা স্থানীয় নিজেদের দালাল মাদকাসক্ত কথিত সংবাদকর্মী,আমলা কামলা এবং মাফিয়ালীগ নেতাকর্মীদের নগদে তুষ্ট করে প্রার্থী তালিকায় যেন তার নাম প্রচার না হয় সেই ব্যাবস্থা চালুর পাশাপাশি স্থানীয় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি সংস্থার সাথে গোপন যোগাযোগ বাড়িয়ে দিয়েছে।অনেকেই তাদের বিনয়ের সাথে অনুরোধ জানাচ্ছেন, নেত্রীর কাছে নৌকার মনোনয়ন দেওয়ার গোপন প্রতিবেদনে কোন ভাবেই যেন নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার নাম না পৌঁছে।তাদের কেউ কেউ বলছেন,ফরিদুল মোস্তফা একজন খ্যতিমান সম্পাদক এবং সাংবাদিক নেতা।তার আবার এমপি হওয়া বা রাজনীতি করার দরকার কি?সাংবাদিক আছেন, থাকুক।রাজনীতিতে আসলে ঝামেলা বাড়বে।
সত্য এবং নির্ভিক সাংবাদিকতায় আপোষহীন জাতির জনক এবং তার পরিবার তথা শেখ হাসিনা সরকার অর্থাৎ প্রকৃত আওয়ামিলীগ পাগল এই সাংবাদিকের প্রতিপক্ষরা নানান ষড়যন্ত্র করলেও তার নির্বাচনী এলাকা উখিয়া টেকনাফের সাধারণ মানুষ ফরিদুল মোস্তফাকে এমপি বানাতে চায়।শুধু সেখানে নয়,পুরো কক্সবাজার তথা দেশের আনাছে কানাছে বাড়ছে ফরিদুল মোস্তফার জনপ্রিয়তা। উখিয়া টেকনাফের হাট বজার, চায়ের দোকান,অলি-গলি বাসা বাড়িতে চলছে ফরিদুল মোস্তফার আলোচনা। চায়ের টেবিল ও গৃহিণীর রান্না ঘরে ঝড় তুলছেন নতুন নেতা বানানোর আগ্রহীরা। স্থানীয় জেলা উপজেলা আওয়ামিলীগের ও বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের মাদক মুক্ত প্রকৃত ত্যাগী নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ মনে করেন,নেত্রীর কাছে সৎ মানুষের মূল্য বেশি।তাই আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে উখিয়া টেকনাফে ফরিদুল মোস্তফার বিকল্প নেই।
কোন অদৃশ্য কারনে নির্যাতিত সাংবাদিক মজলুম জননেতা ফরিদুল মোস্তফাকে নৌকার মনোনয়ন না দিলে দেশবিদেশে সরকারের মনোনয়ন পদ্ধতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মানবতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।দেশি-বিদেশি পেশাদার সাংবাদিক এবং সাধারণ মানুষ বুঝে নেবে, আওয়ামিলীগে সৎ মানুষের কোন মূল্য নেই সব টাকার খেলা।
রাষ্ট্র যন্ত্র আসলে উখিয়া টেকনাফ ও কক্সবাজার মাদকমুক্ত হোক সেটা চায়না।
কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যাক্তি এবং পরিচ্ছন্ন প্রবীন আওয়ামীলীগ নেতা বলেছেন,উখিয়া টেকনাফের সাধারণ মানুষ গত ১৫ বছর সাবেক এমপি বদি এবং তার পরিবারের কাছ থেকে কোন কিছুই পায়নি।।মাদক,মাবপাচার, স্বর্ণ চোরাচালান,হুন্ডি ব্যবসায় একক আধিপত্যপত্ব বিরাজ এবং গোপনে চাঁদাবাজি প্রকাশ্যে দান খয়রাতের অভিনয় করে তারা দু উপজেলার ধনীদের আরও ধনী এবং গরীবদের ভিক্ষুক বানিয়ে রেখেছেন।মিডিয়া কোটায় উখিয়া টেকনাফে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা বলেছেন,মনোনয়নের জন্য জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে লিখিত আবেদন জমা দেওয়া আছে।
নেত্রী এবং দলীয় মনোনয়ন বোর্ড ডেকে নিয়ে যদি বিনা পয়সায় নৌকা প্রতীক দেন অবশ্যই নির্বাচন করবো ইনশাআল্লাহ।সাংবাদিকতার দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড নিয়ে যে সব লেখালেখি এবং প্রচার প্রচারনা করেছি,তার অর্ধেকও স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং বর্তমান নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশীদের কেউ করেন নি।তারা সরকারের প্রচার প্রচারনার চেয়ে নিজেদের প্রচার প্রচারণা বেশি করে ব্যবসা বানিজ্য এবং মাদক ও মাফিয়া রাজনীতি করে সেখানকার সাধারণ মানুষের রক্ত চুষে খেয়েছেন।১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমার জন্ম হলে আমি হয় শহীদ নয়,বীর মুক্তিযোদ্ধা হতাম।দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করার জন্য সবসময় কলম যুদ্ব চালিয়েছি।এখনো চালিয়ে যাচ্ছি।ওজান ঠেলে নিজের আজকের এই অবস্থানের কথা বলে নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা আরও বলেন,আশা করি নেত্রী এবং আওয়ামিলীগের মনোনয়ন বোর্ড আমাকে মূল্যায়ন করে মানুষের সেবা করার সুযোগ দিবেন।মানীয় প্রধানমন্ত্রী এবং তার পরিবার নিজেই একটি মজলুম পরিবার হওয়ায় নিশ্চয় তিনি উখিয়া টেকনাফের মানুষের জন্য আমাকে নৌকার মনোনয়ন দিয়ে সাধারণ মানুষের আশা আকাংকার প্রতিফলন ঘটিয়ে মাদক ঘুষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে নিজের অবস্থান পরিস্কার করবেন।আমি আশা করি, মনোনয়ন বোর্ডের নীতি নির্ধারকরা টাকার কাছে,বেচা না গিয়ে আমার প্রতি জুলুম করবেন না।
এদিকে, কক্সবাজার ৪ উখিয়া টেকনাফ আসনে নির্যাতিত সাংবাদিক মজলুম জননেতা ফরিদুল মোস্তফা
খানকে মিডিয়া কোটায় নৌকার মনোনয়ন দিতে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামীলীগের মনোনয়ন বোর্ডকে অনুরোধ জানিয়েছেন দেশি বিদেশি বিভিন্ন
পেশাদার সাংবাদিক সংগঠন ও বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গরা।কারণ স্বাধীনতা স্বপক্ষীয় বাংলাদেশের এই তুখোড় মেধাবী সাংবাদিক নেতার নির্বাচনী এলাকায় রয়েছে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও গ্রহণ যোগ্যতা।দল-মত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে অন্যায়ের প্রতিবাদী সাংবাদিক হিসেবে শুধু নয়।
জাতির জনকের অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলা চেতনায় উজ্জীবিত সাংবাদিক সমাজের এই সম্ভাবনাময়ী আইকনের জন্য রয়েছে ব্যাপক জনসমর্থন।সুশীল সমাজ বলেছেন, মিডিয়া রাষ্ট্রের চতুর্থ স্থম্ভ।