মিডিয়া কোটায় নৌকার মনোনয়ন দিতে প্রধানমন্ত্রীকে বিশিষ্টজনদের অনুরোধ
———————————————
নড়াইলে সাংবাদিক নেতা নুর ইসলাম ও উখিয়া টেকনাফে ফরিদুলের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে
নিজস্ব প্রতিবেদক:
নড়াইল-লোহাগাড়া-২ আসনে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চেয়ারম্যান লায়ন মোহাম্মদ নুর ইসলাম এবং কক্সবাজার ৪ উখিয়া টেকনাফ আসনে নির্যাতিত সাংবাদিক মজলুম জননেতা ফরিদুল মোস্তফা খানকে মিডিয়া কোটায় নৌকার মনোনয়ন দিতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামীলীগের মনোনয়ন বোর্ডকে অনুরোধ জানিয়েছেন দেশি বিদেশি বিভিন্ন
পেশাদার সাংবাদিক সংগঠন ও বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গরা।
কারণ স্বাধীনতা স্বপক্ষীয় বাংলাদেশের এই দুই সাংবাদিক নেতার নির্বাচনী এলাকা গুলোতে রয়েছে তাদের ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও গ্রহণ যোগ্যতা।
দল-মত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে অন্যায়ের প্রতিবাদী সাংবাদিক হিসেবে শুধু নয়।
জাতির জনকের অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলা চেতনায় উজ্জীবিত সাংবাদিক সমাজের এই দুই আইকনের জন্য রয়েছে ব্যাপক জনসমর্থন।
সুশীল সমাজ বলেছেন, মিডিয়া রাষ্ট্রের চতুর্থ স্থম্ভ।
স্বাধীনতার পর থেকে এই দেশে আমলা শিল্পি খেলোয়াড় সহ নানা কোটায় দলীয় মনোনয়ন নিয়ে জনপ্রিয়রা জাতীয় সংসদে যেতে পারলে দেশি বিদেশি অগনিত সাধারণ মানুষ ও পেশাদার সাংবাদিক সমাজের তুমুল জনপ্রিয় এই দুই সাংবাদিক নেতা কেন সংসদে যেতে পারবেন না।
গণমাধ্যমের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনা এবং পেশাদার সাংবাদিকদের সাথে সরকারের দুরত্ব
নিরসন করে উন্নয়নের মহাকাশে উড্ডয়মান বাংলাদেশের সঠিক চিত্র এবং অপ-সাংবাদিকতা নির্মূলে এদের অবশ্যই মূল্যায়ন করা দরকার।
জানা গেছে, পেশাদার সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে সংসদে নিজেদের সদস্য থাকলে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের জন্য কোন কালো আইন তৈরী হতে পারবে না।
এতে তারা সংশ্লিষ্টদের সাথে সৌহার্দপূর্ণ আলোচনা করে বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান করতে পারবেন বলে মনে করে পেশাদার সাংবাদিকদের জেলা উপজেলা ভিত্তিক বিভিন্ন সংগঠনের অগণিত নেতাকর্মী প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান লায়ন মোহাম্মদ নুর ইসলাম দলের জন্য একজন নিবেদিত প্রাণ নেতা।
মাদক ঘুষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে আপোষহীন নির্যাতিত সাংবাদিক জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান,বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল মোস্তফা খান কক্সবাজার সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির জেলা সভাপতি এবং কক্সবাজার রেড-ক্রিসেন্ট সোসাইটির আজীবন সদস্য ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত এক বঙ্গবন্ধু তথা শেখ হাসিনা পাগল মজলুম জননেতা।
শুধু নীতির প্রশ্নে আপোষহীন তুখোড় মেধাবী সাংবাদিক ফরিদুল শুধু উখিয়া টেকনাফে নয়, টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া রুপসা থেকে পাথুরিয়া এমনকি বিদেশেও সামান জনপ্রিয় একজন মুসলিম সেলিব্রিটি।
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো:রেজাউল ইসলাম জানিয়েছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান জনাব লায়ন মোহাম্মদ নুর ইসলাম ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান জনাব ফরিদুল মোস্তফা খানকে মিডিয়া কোটায় নৌকার
মনোনয়ন দিতে আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে লিখিতভাবে চিঠি পাঠিয়েছি।
সর্বশেষ উখিয়া টেকনাফের নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খানকে মিডিয়া কোটায় নৌকার মনোনয়ন দিতে গত ৭/১১/২০২৩ ইংঃ তারিখ স্বারক নাম্বার -জে এস এস ১২/২৩ মূলে পাঠানো আবেদনটি ওই দিনই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তেজগাঁও কার্যালয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে গ্রহণ করা হয়েছে।
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার নিজস্ব প্যাডে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো আবেদনটি সম্মানিত পাঠকদের জন্য হুবুহু দেওয়া হলো-
বরাবর
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, পুরাতন বিমানবন্দর, তেজগাঁও ঢাকা।
তারিখঃ৩১/১০/২৩
বিষয়ঃ-মেজর সিনহা হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত ওসি প্রদীপের হাতে নির্যাতিত কক্সবাজারের অন্যায়ের প্রতিবাদী সাহসী সাংবাদিক জাতীর জনকের পাগল আলোচিত দৈনিক
কক্সবাজারবাণী মিডিয়া গ্রুপের সম্পাদক ও প্রকাশক মজলুম জননেতা ফরিদুল মোস্তফা খান,সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মিডিয়া কোটায় কক্সবাজার ৪ উখিয়া টেকনাফ আসনে নৌকায় মনোনয়ন প্রদান প্রসঙ্গে।
**********
জনাব,
সম্মান প্রদর্শনপূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী সভাপতি,,,,,,,,,,,বিভাগ জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা। জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা ৪৩ বছরের তৃণমূল সাংবাদিকদের প্রাণের একটি পুরাতন সংগঠন। এ সংগঠন থেকেই উদ্ভাব হয়েছে এ দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক সাংবাদিক নেতা।
অনেক বাধা-বিপত্তি পার করে বর্তমান রাজাকার মুক্ত স্বাধীনতার পক্ষের ১৮০০০ সাংবাদিকদের এ সংগঠনটি। যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন লায়ন মোহাম্মদ নূর ইসলাম।
মিডিয়া প্রজাতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ। এদেশে বহু কোটা পদ্ধতি থাকলেও আজও মিডিয়া কোটা বহাল হয়নি।সংগত কারণেই সরকারের অতুলনীয় সাফল্য সঠিকভাবে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরা সম্ভব হয়নি।তথা সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। ২০০৯ সালের পর থেকে ২০২৩ পর্যন্ত যে মিডিয়া কভারেজ সরকার পাইনি ২৮ শে অক্টোবর পেল কারণটা কি? এর মূল নায়কই জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চেয়ারম্যান লায়ন নুর ইসলাম।
সরকারের সরকারের বোধ উদয়ের জন্য আমাদের এর উদ্যোগ।
টেকসই সরকার গঠনে মিডিয়ার কোন বিকল্প নেই বলে আমরা মনে করি।
এমতাবস্থায় সাংবাদিক সমাজের অহংকার,বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সমাজসেবক কক্সবাজারের নির্যাতিত সাংবাদিক নেতা জনাব মোঃ ফরিদুল মোস্তফা খান কে মিডিয়া কোটায় কক্সবাজার ৪ উখিয়া টেকনাফ আসনে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন প্রদানে সু-মর্জি হয়।
উল্লেখ্য সত্য ন্যায় এবং বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার পাশাপাশি মাদক ঘুষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াকো এই কলম সৈনিক শুধু উখিয়া টেকনাফ নয়,টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া রুপসা থেকে পাথুরিয় এমনকি দেশের বাইরের লক্ষ কোটি সাধারণ মানুষের অতিপ্রিয় ধার্মিক আধ্যাতিক এক মুসলিম সেলিব্রিটি।
তাহার মরহুম পিতা স্থানীয় টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের নয়াবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সরকারি শিক্ষক,স্বাধীনতা স্বপক্ষীয় মজলুম জননেতা এবং বিশিষ্ট মানবিক সমাজসেবক ছিলেন।
ফরিদুল মোস্তফার জীবন বৃত্তান্ত
পুরো নাম ফরিদুর মোস্তফা খান।
কক্সবাজার থেকে প্রকাশিত আলোচিত দৈনিক কক্সবাজারবানী পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক তিনি।
জনতারবানী নামে তার আরও একটি জাতীয় দৈনিক রয়েছে,যা আনুষ্ঠানিক ভাবে এখনো বাজারে আসেনি।
এছাড়া তিনি জাতীয় শীর্ষ দৈনিক আমাদের নতুন সময়,আমাদের সময় ডটকম,আমাদের অর্থনীতি,ডেইলি আওয়ার টাইম,নতুন ধারা,সাপ্তাহিক কাগজ,সচিত্র সময়,মিডিয়া ওয়াচ,ও বিনোদন পত্রিকা তারকা কাগজের কক্সবাজারস্থ আবাসিক সম্পাদক।
ব্যক্তিগত জীবনে অত্যন্ত সাদাসিধে নরম মনের পরোপকারী এই সাংবাদিক সুমাইয়া মোস্তফা খান,সাহেদুল মোস্তফা খান, সাদিয়া মোস্তাফা খান,সাজেদুল মোস্তফা খান, ও সাঈদুল মোস্তফা খান,নামের (১৪আগস্ট২০২৩ পর্যন্ত) ৫ সন্তানের জনক।
কক্সবাজারে অন্যায়ের প্রতিবাদ ও সত্য সাংবাদিকতার জন্য দেশবিদেশে খ্যাতিমান
নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খানের পিতা ছিলেন টেকনাফের অবসরপ্রাপ্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক,জনপ্রিয় সমাজ সেবক মরহুম ডা:মোহাম্মদ ইসহাক খান।
যার হাতেই সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খানের প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শুরু।
মাতা বেগম বাহার।
গ্রাম সীমান্ত জনপদ টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের নয়া বাজার পশ্চিম সাতঘড়িয়া পাড়া।
১৯৮২ সালের ৯ই মে রোজ সোমবার সুবেহ সাদিকের দিকে তার জন্ম।
তবে এসএসসি সনদে জন্ম তারিখ ১০ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪।
২০০০ সালের আগেও টেকনাফের গ্রামের বাড়িতে শিক্ষক পরিবারে থাকতেন তিনি।
পিতার প্রতিষ্টিত স্থানীয় নয়া বাজার উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২০০০ সালে মানবিক বিভাগে মেধা তালিকায় এসএসসি পাশের পর কক্সবাজার সরকারি কলেজেই তার পড়ালেখার সফল সমাপ্তি।
শৈশবে ছোট গল্প,কবিতা,লেখালেখিতে জনপ্রিয় ফরিদুল মোস্তফা খানের সাংবাদিকতার হাতেখড়ি ২০০১ সালের শুরুর দিকে।
তৎকালীন সময়ের নন্দিত লেখক বরেণ্য সাংবাদিক কক্সবাজার প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আতাহার ইকবাল সম্পাদিত দৈনিক বাঁখালীর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে সাংবাদিকতায় অভিসিক্ত সেই ফরিদুল মোস্তফা খান কক্সবাজারের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম জগতে এক আলোড়ন সৃষ্টিকারী ব্যক্তি।
কেউ স্বীকার করুর আর নাই করুক একথাই সত্যি স্বাধীনতার পর কক্সবাজারের ইতিহাসে প্রান্তিক সাংবাদিকতার বাস্তব অভিজ্ঞতায় যে ক’জন সম্পাদক প্রকাশক বা সাংবাদিক রয়েছেন, ফরিদুল মোস্তফা খান তৎমধ্যে বয়সে সবার কনিষ্ট।
সময়ের ব্যবধানে হামলা মামলা জেল জুলুম নানা ঘাত প্রতিঘাত চড়ায় উতরাই পেরিয়ে সফলতার ধারপ্রান্তে উপনীত কক্সবাজারের এই তুঁখোড় মেধাবী সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খান সেই ২০০১ সাল থেকে একে একে দৈনিক বাঁকখালী,পাক্ষিক মেহেদী (বর্তমান দৈনিক মেহেদি) প্রত্রিকা ছাড়া ও বাংলাদেশ বেতার কক্সবাজার কেন্দ্র,দৈনিক রুপসীগ্রাম,দৈনিক সৈকত,দ্যা ডেইলি নিউজ টুডে,দৈনিক খবর পত্র,দেশ বাংলা,সাপ্তাহিক খবরের অন্তরালে,দৈনিক কালবেলা,দৈনিক খবর পত্র,দৈনিক আমাদের কন্ঠ ও আজকের বসুন্ধরা পত্রিকায় অত্যন্ত সুনামের সাথে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন।
মাদক নির্মুলের নামে কতিপয় বিপদগামীদের নিজেদের বেপরোয়া মাদক সেবন,ব্যাবসা,ও বন্দুকযুদ্বের নামে বিচার বহির্ভুত মানুষ হত্যা জন্য পুলিশের চাকরিচ্যুত মৃত্যু দন্ডপ্রাপ্ত বিতর্কিত ওসি প্রদীপ কুমার দাশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় চরম বৈরী পরিবেশে ‘টাকা না দিলে ক্রসফায়ার দেন টেকনাফের ওসি এবং জেলার আইন শৃঙ্খলার অবনতি শিরোনামে একের পর এক সংবাদ পরিবেশন করে সারা পৃথিবীতে তোপাড় সৃষ্টিকারি এই সাহসী সাংবাদিক ক্ষিপ্ত
ক্ষমতাধর ওসি প্রদীপ ও তার লালিত মাদক সিন্ডিকেটের নির্মম শারিরীক নির্যাতনের শিকার হয়ে একসাথে ৬টি মিথ্যা মামলার টানা ১১ মাস ৫ দিন কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম কারাগারে মানবেতর জেল খেটেছেন। এই সময় বাইরে থাকা তার স্ত্রী সন্তান মা বোন পরিবার পরিজন ছিলেন নিরাপত্তাহীনতা ও চরম অভাব অনটনে।
কক্সবাজারে পুলিশী নির্যাতিত ফরিদুল মোস্তফা খানই এক মাত্র সাংবাদিক যিনি নানা কারনে মফস্বলের সাংবাদিক হওয়া সত্যেও জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একজন নির্যাতিত মজলুম সাংবাদিক হিসেবে সমানভাবে পরিচিত এবং সম্মানিত।
সত্য ও নীতির প্রশ্নে আপোষহীন একমাত্র সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কারো কাছে হার না মানা এই সাংবাদিকের লেখালেখি ও বিদ্রোহী সাংবাদিকতার কারনে কক্সবাজারে একজন সত্যিকার বন্ধু নেই বললেই চলে।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি জীবনে প্রেস ক্লাবের সভাপতির বিরুদ্ধে সংবাদ পরিবেশনের কারনে তিনি কক্সবাজার প্রেসক্লাবে এবং স্থানীয় সাংবাদিক সমাজে অবাঞ্ছিত এক ব্যাক্তি।
খেয়ে না খেয়ে সাংবাদিকতা পেশায় ঠিকে থাকতে তিনি সংক্ষুব্দ ব্যাক্তিদের কাছ থেকে জীবনে অনেক হামলা মামলা জেল জুলুমের স্বীকার হয়েছেন।
জানা গেছে, কক্সবাজারের সাংবাদিকতায় অপ্রতিরোধ্য তারুণ্য ফরিদুল মোস্তফা খান সাংবাদিকতার অবসরে আধ্যাতিকতা,সমাজসেবা ও লেখালেখিতে বিরামহীন এক কলম সৈনিক।
তার লেখা বেশ কিছু গান বৃহত্তর চট্টগ্রামের জনপ্রিয় সুরকার আজম চৌধুরী মিউজিক কম্পোজিশন করেছেন।
যা অডিও ভিডিও এ্যালবাম আকারে বাজারে আসার প্রস্তুতির পাশাপাশি ফরিদুল মোস্তফা খান লিখিত বিশ্বনেতা বঙ্গবন্ধু,মেজর জিয়ার কথা বলছি,জোস্নার আধার, নরকজীবন,আধিবাসীদের জীবন ও সংস্কৃতি নামের কয়েকটি গ্রন্থ এবং প্রেম বিরহ বিচ্ছেদ পরকীয়া আসক্তি বিষয়ক কয়েকটি ঔপন্যাস প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে ছাপাখানায়।
সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খান মিয়ানমারের রাজধানীর ইয়াংগুন,কলিকাতা,মালয়েশিয়া সহ দেশবিদেশের বিভিন্ন দর্শনীয় এবং ঐতিহাসিক স্থান সফর করেছেন।
তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কক্সবাজার ৪ উখিয়া টেকনাফ আসনে পেশাদার সাংবাদিক ও সচেতন নাগরিক সমাজ মনোনীত সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করছেন বলে জনস্রোতি রয়েছে।
জানাগেছে সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খান বাংলাদেশ প্রেসইন্সিটিউট পিআইবি সহ সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে সাংবাদিক প্রশিক্ষণ এবং একই পেশায় বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে সরকারি বেসরকারি সম্মানিত পদক পেয়েছেন অনেক।
উলেখ্য কক্সবাজারের মাফিয়া রাজনীতি মাদক ঘুষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে তিনি এক মুর্তমান আতংকের নাম।
এদিকে টেকনাফ কক্সবাজার সরজমিন পরিদর্শন ও সাধারণ মানুষের সাথে আলাপে জানা গেছে, ফরিদুল মোস্তফা খান শুধু উখিয়া টেকনাফ নয় বাংলাদেশের যেই আসনে নির্বাচন করবেন সেখানকার সাধারণ মানুষ দলমত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে তাকে ভোট দিবে এবং তিনি এমপি নির্বাচিত হবেন।
তারমত সৎ মানুষের এমপি হওয়া দরকার।এতে করে সাধারণ মানুষ সতভাগ নিরাপত্তা পাবেন।
নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খান বলেন,মনোনয়ন দেওয়া না দেওয়া নেত্রী এবং দলীয় হাইকমান্ডের একান্ত ব্যক্তিগত ব্যপার।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সদয় হয়ে নৌকার মনোনয়ন দিলে আমি চেষ্টা করবো সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড যথাযত তুলে ধরে পেশাদার সাংবাদিকদের হারানো সম্মান ফিরিয়ে এনে তাদের রুটি রোজগার ও পেশার সাথে
মর্যাদা যোগ করার কাজ করব ইনশাআল্লাহ।
শুধু প্রতিপক্ষ মাফিয়া রাজনৈতিকদের তুষ্ট করতে সহমকর্মী সাংবাদিক বন্ধুরা উখিয়া টেকনাফের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকায় আমার নাম এড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিচক অপ-সাংবাদিকতা ছাড়া আর কিছুই নয়।
আমি এবং আমার নেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডও আড়াল করে বরং অপপ্রচার চালায়।
অতএব এতে কোনভাবেই তিনি বিচলিত নয় বলে প্রতিবেদককে জানিয়ে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশে উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখার সার্থে
আবারও নৌকায় ভোট দেওয়ার সবিনয় অনুরোধ জানান।