০১৮১৮০৮৭৩০৪
টেকনাফে আধুনিক উপজেলা রূপান্তর করতে সকলে সহযোগিতা চাই
মোঃ আশেক উল্লাহ ফারুকী, (ছবি আছে) ০৬.০২.২০২১ইং
বাংলদেশের সর্বদক্ষিণ সাগর, নাফ নদী ও পাহাড় বৈষ্ঠিত পর্যটন বান্দব সীমান্ত টেকনাফ উপজেলাকে একটি আধুনিক ও মানসম্মত উপজেলায় রূপান্তর করতে উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলমের স্বপ্ন ছিল তার ছাত্র রাজনীতিতে। এ স্বপ্ন বাস্তাবায়নে তৃনমূল ছাত্র রাজনীতির অবিরত সংগ্রাম এবং যোগ্য নেতৃত্বের সিড়ি বেয়ে নিরংকশভাবে গেল উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে বিজয় হয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় এ বিজয় এবং নির্বাচনী প্রতিশ্রুত উন্নয়ন বাস্তবায়নে তিনি জনগণের কাছে অংগিকারবদ্দ। উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলম উপজেলা মাসিক উন্নয়ন সমন্ময় কমিটির সভায় প্রায় বলে থাকেন, টেকনাফ উপজেলাকে আধুনিক উপজেলায় রূপান্তর করতে চাই। এটি আমার রাজনীতি জীবনের স্বপ্ন ছিল। এ স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমি সকলের সহযোগিতা চাই। কেননা বাংলাদেশে যে, কয়টি উপজেলা রয়েছে, তার মধ্যে টেকনাফ সীমান্ত উপজেলা প্রাকৃতিক সম্পদ এবং ব্যবসা বানিজ্যের জন্য প্রসিদ্ধ। শুধুমাত্র ব্যবসা বানিজ্য ছাড়া ও পর্যটনের ভবিষ্যৎ উন্নয়ন সম্ভাবনা সদুর পরাহত। সরকার টেকনাফ সীমান্ত উপজেলাকে পর্যটন খাতে বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। পরিকল্পনা বাস্তাবায়িত হলে, টেকনাফ হবে একটি আধুনিক মডেল পর্যটন রাজধানী। তিনি আরো বলেন, টেকনাফ সীমান্ত উপজেলা একটি সমবৃদ্ধ উপজেলা এবং এখনে রয়েছে, মিয়নমারের সীমান্ত বানিজ্য, শাহপরীরদ্বীপ ক্যাবল করিডোর এবং প্রকৃতিক সম্পদের মধ্যে মাছ, পান, সুপারী, লবণ অন্যতম। এ ছাড়া বর্তমান সরকার টেকনাফে উন্নয়নে বহুমূখী উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এসব উন্নয়ন প্রকল্প সমূহ বর্তমানে বাস্তবায়নের পথে। অর্থনৈতিক এবং টেকনাফ একটি স¤ৃ^দ্দ সীমান্ত পর্যটন উপজেলা হিসাবে খ্যাত লাভ করেছে। উল্লেখ্য টেকনাফ কক্সবাজার সাগর সৈকত মেরিন ড্রাইব সড়ক বাস্তবায়িতের পর উপকূলিয় এবং সাগর নাফনদী ও পাহাড় বান্দব উপজেলা উখিয়া, টেকনাফ এবং উপকূলীয় ইউনিয়ন উন্নয়নের ভাগ্যের আমুল পরিবর্তন ঘটেছে। ধেয়ে আসছে পর্যটনের ব্যবস্থা এবং পর্যটকদের আর্কষনীয় সপটগুলো আধুনিকায়নের ব্যবস্থা। উপজেলা চেয়ারম্যন নুরুল আলম এ প্রসংগে বলেন, চোরাচালান ও মাদক থেকে বিমোখ করতে হলে বেকার যুব সমাজকে সরকারী ও বেসরকারী চাকরীতে আগ্রধিকার দিতে পারলে সীমান্তের এ সমস্যা দুরীবিত হবে। যার জন্য টেকনাফ দেশে বদনামের ভাগী। বিশেষ করে সাবরাং মানব পাচার এলাকা কাটাবনিয়া বিশাল এলাকায় এসক্লোসিব জোন জইল্যার দ্বীপে জুলন্ত ট্রেন ও নাফনদীর উপকূলীয় প্রতিরক্ষা বাঁধ বনাম সীমান্ত সড়কের উন্নয়ন কাজ চলমান রযেছে। এটি বাস্তবায়িত হলে টেকনাফ সীমান্তের পর্যটন ব্যবস্থার আমুল পরিবর্তন ঘটবে। টেকনাফ হবে ভাবিষ্যতে পর্যটন রাজধানী। এ উপলক্ষে উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলম স্থানীয়সরকার এবং গ্রামীন অবকাঠামো সহ বিভিন্ন উন্নয়ন নির্মাণ প্রকল্প সমূহ সরেজমিন পরিদর্শন অব্যাহত রেখেছে যা অতীতে দেখা যায়নি। ………………………………………………………