• শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:১৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারের টেকনাফের সীমান্তে ৪ লাখ ইয়াবা জব্দঅভিশপ্ত মানুষের ঠিকানা শারীরিক মানসিক যন্ত্রণাদায়ক জাহান্নামআহত সাংবাদিকের চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসুনটেকনাফে বিজিবির অভিযানে ২লাখ ২০হাজার ইয়াবা ও বিদেশী মদ উদ্ধারটেকনাফে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতারমোনাফেকরা দেশ মাটি মানুষ ও সৃষ্টিকর্তার সবচেয়ে বড় শত্রুচকরিয়া ঢ়েমুশিয়া মুছারপাড়ার জা জমি জবর দখলকারীদের সন্ত্রাসী হামলায় তিন নারী আহতপৌরসভা ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম শাখা শ্রমিক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিতভোটার হালনাগাদ নিয়ে কাউয়ারখোপ পরিষদ চেয়ারম্যান শামসুল আলমের দুর্নীতি,টাকা না দিলে ফাইল মিলে না ২০ দিনেওদেশের সাধারন মানুষ সাথে আছে বলেই বিএনপি জনপ্রিয় ও শ্রেষ্ট দল: সাবেক এমপি কাজল

চকরিয়া পৌর শহরের ফুটপাত দখলমুক্ত রাখতে উচ্ছেদ অভিযান।

এম নুরুল আলম টিপুঃ
আপডেট : মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৩


এম নুরুল আমিন টিপুঃ


চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া পৌরসভা অংশের অন্তত ১ কিলোমিটার এলাকার ফুটপাত থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। মহাসড়কের পাশের এই ফুটপাত দখল করে দীর্ঘদিন ধরে হকার ও ফল ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করছিলেন। ফলে প্রতিনিয়ত যানজট লেগে থাকাসহ সাধারণ পথচারীদের নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হতো। এসমস্যা থেকে সাধারণ পথচারীদের মুক্তি দিতে গতকাল ৯ অক্টোবর (সোমবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসন ও পৌর প্রশাসন চিরিংগা উপ-শহরের ফুটপাত থেকে অবৈধ হকার ও ফল ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদে একটানা ৪ঘন্টা অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে নেতৃত্ব দেন চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেপি দেওয়ান ও চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী। এ সময় পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা (সচিব) মাসউদ মোরশেদ ও থানা পুলিশ ও সাংবাদিকসহ বিভিন্ন নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। চকরিয়া পৌর শহরের সোসাইটি মসজিদ মার্কেট থেকে জনতা শপিং সেন্টার পর্যন্ত এলাকায় কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফুটপাত দখল করে প্রতিদিন অন্তত ৫ শতাধিক হকার ও ফল ব্যবসায়ী বিভিন্ন পণ্যের পসরা নিয়ে বসতেন। এতে সবচেয়ে বেশি সমস্যা হতো পথচারীদের। ফুটপাত ছেড়ে সড়কের ওপর দিয়ে হতো চলতে। অভিযানের পর পৌর এলাকার বাসিন্দা সরওয়ার আলম বলেন, উচ্ছেদ অভিযানের ফলে ফুটপাত দিয়ে স্বচ্ছন্দ্যে চলাচল করা যাচ্ছে। তবে উচ্ছেদ হওয়া হকার বশির আলম (৩২) বলেন, অল্প পুঁজিতে ফুটপাতে বসে ব্যবসা করা যায়। হকারদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করার দাবি জানান তিনি। এদিকে, এ অভিযান শেষে চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, পৌরশহরের ফুটপাত দখল করে কোনো ব্যবসা পরিচালনা করতে দেয়া হবে না। মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারে তার জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সবসময় সজাগ রয়েছে এবং ফুটপাত পুনরায় দখল নিতে না পারে মতো কমিউনিটি পুলিশ কাজ করবেন। চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেপি দেওয়ান বলেন, পৌর শহরের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে মাইকিং করা হয়। কিন্তু, মাইকিং করার পরও হকাররা ফুটপাত ছেড়ে না দেওয়ায় উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে উচ্ছেদ করা হলেও কোন ধরনের জরিমানা করা হয়নি। এরপরও তারা না মেনে ফুটপাত দখলে নেওয়ার চেষ্টা করলে পুনরায় অভিযান পরিচালনা করে জেল-জরিমানা করা হবে। যেকোনো উপায়ে ফুটপাত দখলমুক্ত রাখা হবে।


আরো বিভন্ন নিউজ দেখুন