ফরিদুল মোস্তফা খান:
কক্সবাজারের রামু সরকারি কলেজের সুযোগ্য অধ্যক্ষ জনাব মুজিবুল আলম একজন দক্ষ ন্যায় পরায়ন অন্যায়ের প্রতিবাদী বিসিএস শিক্ষা কর্মকর্তা।
হাজার হাজার শিক্ষার্থীর অভিভাবক তিনি।
একসময় পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন তিনি।
বিতর্কিত এবং অভিশপ্ত জীবন করতে হবে বলে সোনার ডিম পারার সরকারি চাকুরিটি স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিয়ে শিক্ষকতার মহান পেশায় বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে সফলতার সাথে উত্তীর্ন হয়ে তিনি নিজেকে মানুষ গড়ার প্রতিষ্টানে বিলিয়ে দেন।
জাতির পিতা এবং গনতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনা এবং তার পরিবার তথা আওয়ামী লীগের অন্ধ ত্যাগী এই মানুষটিকে সরিয়ে অধ্যক্ষের চেয়ার দখলের জন্য আত্মঘাতী একটি চক্র শুধু তার বিরুদ্ধে নই,পুরো রামু কলেজটি ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য জোট বেধে মাঠে নেমেছেন।
তারা অনিয়ম দুর্নীতি সহ হরেক খুড়া অজুহাতে মানুষ গড়ার এই কারিগরের বিরুদ্ধে স্বনামে বেনামে দরখাস্ত এবং বিভিন্ন অপপ্রচার করে রীতিমত নাজেহাল করে অতিষ্ঠ করে তুলেছেন রামু কলেজের স্বাভাবিক পরিবেশ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও তার সরকার তথা কক্সবাজার সদর রামু ঈদগাঁ আসনের জনপ্রিয় সংসদ সদস্য সাঈমুম সরওয়ার কমলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সদ্য সরকারি করনের এই কলেজটি যখন একটু মাথাছাড়া দিয়ে ওঠছে, তা থমকে দিতে চায় ষড়যন্ত্রকারীরা।
এদের উদ্দেশ্য কলেজ প্রয়োজনে বন্ধ হয়ে যাক,অধ্যক্ষের চেয়ার ওদের চায়।
অথছ এদের কেউই অমিত সম্ভাবনাময় কলেজিটিতে বিদ্যমান নিন্মের সমস্যা গুলো সমাধানের কথা বলেনা।
শিক্ষক সংকট
সীমানা প্রাচীর
ল্যাব নেই
শ্রেনীকক্ষ সংকট
যানবাহন সংকট
নামাজের জায়গা/মসজিদ নেই
শিক্ষকদের বেতন ভাতার সমস্যা
নেই পর্যাপ্ত ভবন।
সীমানা প্রাচীর, আবাসন সংকট সহ অন্তহীন এই সমস্যাগুলো সমাধান তো দুরের কথা কেমনে পদ দখল করবেন সেই অসুস্থ প্রতিযোগিতায় যদি সবাই ব্যাস্থ হয়ে পড়েন নিজেদের প্রিয় এই কলেজটি এগুবে কিভাবে?
কোমলমতি শিক্ষার্থীরা শিখবেনই বা কি?
হায়রে লোভ চাহিদা ক্ষমতা!?
আপসোস্ লাগে আমার! বড় আপসোস্ লাগে!