নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
এই সেই কক্সবাজারের সাবেক সুযোগ্য জেল সুপার জনাব মোকাম্মেল হোসেন।
উপরে আল্লাহ নিচে যিনি উছিলা না হলে প্রদীপ-বদি-তার ভাই সিআইপি শুক্কুর এবং তাদের আত্মস্বীকৃত ইয়াবা গড ফাদাররা কক্সবাজার কারাগারের ভেতরেই আমাকে হত্যা করে নিজেদের মনের খায়েশ মিটিয়ে ফেলত।
আজকের দিনে মহান আল্লাহর কাছে সেই নির্লোভ মানবিক জেল সুপার মোকাম্মেল হোসেনকে শ্রদ্ধা ভরে স্বরণ করে তিনি ও তার পরিবারের সকলের নেক হায়াতের জন্য আরশে আজিমের মালিকের কাছে ফরিয়াদ করলাম।
বিনম্র শ্রদ্ধায় স্বরণ করে আরও বড় হওয়ার জন্য মালিকের কাছে প্রার্থনা করছি।
কক্সবাজারের সাবেক মানবিক জেলা প্রসাশক কামাল হোসেন,এডিএম জনাব শাহজাহান এবং সাবেক অতিরিক্ত জেলা প্রসাশক রাজস্ব জনাব আশরাফ সাহেব সহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরা যারা তৎকালীন সময়ে কক্সবাজার জেলা কারাগারে আমাকে যথাযথ সম্মান এবং নিরাপত্তার সহিত রাখার ব্যাবস্থা করেছিলেন।
একদিকে ওদের হাজার কোটি টাকার মিশন অন্যদিকে আমার জীবন।এই অবস্থায় আমার জন্য উল্লেখিত মহা মানবগণ যা করেছেন আমি এবং আমার পরিবার ওনাদেরকে গায়ের চামড়া চিলে জুতা সেলাই করে দিলেও শোধ করা যাবে না।
অথচ পেশাগত কারণে ওনাদের কারো সাথে আমার সুসম্পর্ক ছিলো না।
কমবেশি সকলের বিরুদ্ধে আমার কলম ছিল বরাবরের মত আপোষহীন।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য ওনারা চাইলে তৎকালীন সময়ে আমি এবং আমার পরিবারকে স্বমুলে নির্মুল করে দেওয়ার সরকারি ক্ষমতা ওনাদের ছিলো।
মহান আল্লাহর রহমত এই ক্ষমতার অপব্যাবহার তারা কখনো আমার সাথে করেননি বরং কারাগারের ভেতরে বাহিরে প্রান উজাড় করে নিজেদের সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা -স্নেহ ভালোবাসা উজাড় করে দিয়েছিলেন।
হে আল্লাহ উনারা যা আমার জন্য করেছেন তার চেয়ে অনেক বেশি কিছু উনাদের জন্য করতে না পারা পর্যন্ত টেকনাফ কক্সবাজারের কোন জালেম যেন আমাকে পৃথিবী থেকে বিতাড়িত করতে না পারে সেই আবেদন কবুল আর মন্জুর কর।
সুত্রঃ নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার ফেইসবুক টাইমলাইন থেকে