আব্দুর রহমানঃ
নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশারীর লম্বাবিল হোসাইনিয়া দাখিল মাদ্রাসায় গভীর রাতে সন্ত্রাসী হামলায়, বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, গুড়িয়ে দিয়েছে প্রযোজনীয আসবাব পত্র সহ গুরুত্বপুূর্ণ কাগজও নথি পত্র।
ঘটনাটি ঘটেছে ২০/১/২০২১ ইং গভির রাতে বাইশারীর ৪ নং ওয়ার্ড লম্বাবিল হোসাইনিয়া দাখিল মাদ্রাসায়।
এক সময়ের অবহেলিত জায়গা বাইশারী লম্বাবিল সেখানে ছিলোনা কেরআনের কোন প্রতিষ্টান, কোরআনের আলো ছড়াতে এলাকার মানুষের অনেক ত্যাগ শীকারের পরে রফিকবসরী নামের এক হৃদয়বান ব্যক্তির নজরে পড়লে একটা সুন্দর আদর্শ দাখিল মাদ্রাসার আবির্ভাব হয়।মাদ্রাসাটি প্রতিষ্টিত হয় ২০১২ সালে, প্রায় দুইশত ছাত্র/ছাত্রীর পড়ালেখার জন্য সুনামধন্য কেন্দ্রবিন্দুতে পরিনত হয।সেখানে প্রায় দশজন মত শিক্ষক রয়েছে।তখন থেকে একটা সুন্দর পরিবেশে এলাকার ছেলেমেয়ে কোরআনের শিক্ষানিচ্ছে।
এলকাবাসী জানান মাদ্রাসাটি প্রতিষ্টিত হওয়ার পর থেকে মাদ্রাসার সুনাম দেখে কিছু কুচক্রি মহল মাদ্রাসার ঐতিহ্য ধবংস করতে মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ওঠে পড়েলেগে। ক্রমান্বয়ে তারা সেটি করতে শুরু করেছে
অত্র মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক এহসান হবিব জানান গত ১১/১/২১ তারিখেও গভীর রাতে একই ভাবে মাদ্রাসাটি সন্ত্রাসীর হামলার শিকার হয়।
তখন ও মাদ্রাসারটির বিপুল ক্ষতি সাধিত হয়েছিলো। পরপর দুইটি পৃথক সন্ত্রসী হামলার প্রায় পঞ্চাশ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। এমন হামলার পেছনে রয়েছে প্রতিহিংসামুলক মাদ্রাসার ক্ষতি সাধন কারী কিছু কুচক্রি মহল।
সবাই হতবাক হচ্ছে এটি একটি মাদ্রাসা, কোরআনের বাগান এটা নিযে কেন মানুষ শত্রুতামি করে। সবাই বলে এটা দুষমনি মুলক হামলা, কে করেছে কারা করেছে এখনো পর্যন্ত চিহ্নিত করতে পারেনি যদিও এলাকার মানুষের ধারনায় থাকলেও।
দলবল নির্বিশেষে কোরআনের মাদ্রাসাটির উপর হামলার জন্য সবাই শোকাহত ও মর্মাহত, এবং তীব্রনিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করে এলাকাবাসী জানান কোরআনের মাদ্রাসার যারা হামলা করেছে তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।