মজলুম সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার ফেইসবুক টাইমলাইন থেকে
১৩ বছর আগে টেকনাফের সেই বন্দরে যে বন্দরটি এখন ওরা পৈত্রিক সম্পত্তির মতো দখলে নিয়ে বৈধ ব্যাবসার আড়ালে মাদকসহ নানা অপকর্মেের আখড়ায় পরিনত করে রাখছে।
যেখানে চলছে নীরব চাঁদাবাজী। যেখানে কোন সাধারণ ব্যাবসায়ীর কোন ব্যানিজ্যক গ্যারান্টি নেই। প্রতিদিন প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী আমলা মিডিয়া আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর নাম ভাংগিয়ে কোটি কোটি টাকার নীরব চাঁদাবাজী এমনকি সরকারি রাজস্বে পর্যন্ত বৈদ্দগিরী চলছে।শুধু তাই নই এখানে সেখানে দিয়ে জীবন বাঁচাতে হবে বলে নিজের পরিবার পরিজন এমনকি তার সমর্থীত মাদক,হুন্ডি, চোরা চালান সহ সব অপকর্মের হোতাদের কাছ থেকেও নীরবে বস্তা বস্তা টাকা তুলেন এই যাদুগর।
প্রিয় উখিয়া টেকনাফবাসী, গোপনে চাঁদাবাজী প্রকাশ্যে দান খয়রাত অনুদানের লোক দেখানো ভন্ডামী এখনো আপনারা বুঝতে পারছেননা?
আসুন আগামী সংসদ নির্বাচনে আশ্রয় পশ্রয়দাতা সহ ওদের স্ব মুলে নির্মুল করে নিজেদের ব্যাবসা নিজেরাই করে ভিক্ষা মুক্ত হোন।
হালাল রোজগার করুন। মাদক মাফিয়া রাজত্বের চুড়ান্ত অবসান ঘটিয়ে দেশের রাজস্ব বাড়িয়ে দিন।
আর আমার জন্য দোয়া করুন।
আমি টেকনাফ স্থল বন্দরে সব ব্যাবসায়ীদের সমান অধিকার,রাজস্ব বৃদ্ধি, বেকারের কর্মসংস্থান সহ বিদ্দমান সকল প্রকার রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকাণ্ড চিরতরে বন্ধ করে দেওয়ার স্বপ্ন দেখি।
সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে ওদেরকে এবার অন্তত ভোটটা বিক্রি করে নিজেদের সর্বনাশ আর ডেকে আনবেননা।
টাকা নিবেন প্রকাশ্যে। ভোট দিবেন গোপনে।
দিতে না পারলে ভিডিও অডিও ছবি বা যেকোন প্রমানসহ আওয়াজ করুন।
পৃথিবী দেখুক উখিয়া টেকনাফে ভোট সুস্থ হয়নি।
আমাকে হাইকোর্ট দেখিয়ে লাভ নেই, ফয়সালা জজকোর্টে হবে।
কারন সেখানেও ন্যায়বিচারক আছে।