পেকুয়ায় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজা শেষে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় দুটি মামলা রুজু করা হয়েছে।
দুটি মামলার বাদি পেকুয়া থানার উপপরির্দশক (এসআই) মফিজুল ইসলাম। যার মামলা নং-০৭/২৩ ও ০৮/২৩।
পুলিশ বলছে, দুটি মামলার আসামি একই। প্রত্যেকটি মামলায় সুর্নিদিষ্ট ১৫১জনকে আসামি করা হয়েছে। প্রত্যেকটিতে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে ১০০০-১১০০জনকে।
মামলার বাদী পেকুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মুফিজুল ইসলাম বলেন , গত মঙ্গলবার বিকেল তিনটায় পেকুয়া উপজেলার বারবাকিয়া বাজারে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। গায়েবানা জানাজা শেষে ফেরার পথে জামায়াতের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা পুলিশের ওপর হামলা করে। এতে পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওমর হায়দার ও পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সুদীপ্ত শেখর ভট্টাচার্যসহ ১৫জন পুলিশ সদস্য আহত হন। তাঁরা পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন।
তিনি আরও বলেন ,পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় দুটি মামলা রুজু হয়েছে । দুটি মামলাতেই পেকুয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও পেকুয়া সদর ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর নুরুজ্জামান মঞ্জুকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। ২ ও ৩ নম্বর আসামি করা হয়েছে যথাক্রমে বারবাকিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বদিউল আলম ও পেকুয়া উপজেলা জামায়াতের আমীর আবুল কালাম আজাদকে। মামলার আসামি আরও ১৪৮ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। দুইটি মামলার প্রত্যেকটিতে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে। ১০০০-১১০০জনকে।