• রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০৭:২৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবর
ফরিদুল মোস্তফার ৬ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার চাই বিএমএসএফভুলন্ঠিত মানবতা বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে ৬ বছরেরও প্রত্যাহার হয়নি নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুলের ৬ মিথ্যা মামলা, পুলিশী ষড়যন্ত্রে আটকে আছে পাসপোর্টআমার বিরুদ্ধে করা নিউজ শত্রুদের সিন্ডিকেট প্রচারণা-প্রতিবাদ- ব্যাখ্যায় মনিরআওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধবিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধডিএইচ কে-কেএনএইচ-বিএমজেট প্রকল্পের কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর এসাইনমেন্ট অফিসারউখিয়া ও টেকনাফের গহীন পাহাড়ে যৌথবাহিনীর অভিযান: বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধারইয়ুথ চেইঞ্জ এজেন্টদের অংশগ্রহণে নাগরিক সাংবাদিকতা ও প্রচারণা প্রশিক্ষণ সম্পন্নউখিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় তিন জনের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশপ্রেমের ফাঁদে ফেলে আপত্তিকর দৃশ্য ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল করেন জায়ান বাবু

নরেন্দ্র মোদির প্রতি বিরোধী জোটের অনাস্থা

কক্সবাজারবানী’র সাথে থাকুন
আপডেট : মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই, ২০২৩

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপর অনাস্থা প্রস্তাব আনছে দেশটির নবগঠিত ২৬ দলের জোট ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স (ইন্ডিয়া)।

  • জাতিবিদ্বেষের আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া মণিপুর নিয়ে আলোচনায় মোদি সরকারের ওপর চাপ বাড়াতেই এই পথে হাঁটছে ‘ইন্ডিয়া’।

মঙ্গলবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বিষয়ে উদ্যোগ নিচ্ছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার সংসদ-সদস্য রাঘব চাড্ডা। প্রায় ২০ বছর পর লোকসভায় কোনো সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছে বিরোধী পক্ষ।

এর আগে, ২০০৩ সালে অটল বিহারি বাজপেয়ির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের বিরুদ্ধে শেষবার অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়েছিল।

এদিন সকালে সংসদে নিজেদের পরবর্তী কৌশল আলোচনায় বিরোধী দলগুলোর সংসদীয় নেতারা রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেস সভাপতি মলি­কার্জুন খাড়গের কার্যালয়ে এক বৈঠক করেন। সেখানেই লোকসভায় অনাস্থা প্রস্তাব আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন-কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ, প্রমোদ তিওয়ারি, আম আদমি পার্টির রাঘব চাড্ডা, তৃণমূল কংগ্রেসের ডেরেক ও’ব্রায়েন প্রমুখ।

বৈঠকে অনাস্থা প্রস্তাব আনার বিষয়ে ইন্ডিয়া জোটের সবকটি দলই একমত হয়েছে। দাঙ্গাবিধ্বস্ত মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ে সংসদে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কীভাবে কথা বলতে বাধ্য করা যায়-সেই বিষয়ে বিভিন্ন বিকল্প নিয়ে আলোচনার পরই এই সিদ্ধান্তে পৌঁছায় বিরোধীরা।

তারা মনে করছেন, এই বিষয়ে সরকারকে আলোচনা শুরু করতে বাধ্য করার জন্য এটিই একমাত্র কার্যকর উপায়। শুধু লোকসভাতেই নয়, মণিপুর ইস্যুতে রাজ্যসভার বিজেপি সরকারকে কীভাবে কোণঠাসা করা যায়, তারও কৌশল নির্ধারণ করছে বিরোধী দলগুলো।
কংগ্রেস এবং অন্যান্য বিরোধী দলগুলো মণিপুর পরিস্থিতি নিয়ে সংসদে বিশদ আলোচনা এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিবৃতি দাবি করেছে। ২০ জুলাই সংসদের বাদল অধিবেশন শুরু হয়েছে। তারপর থেকে লোকসভা এবং রাজ্যসভা উত্তাল হয়েছে বিরোধীদের প্রতিবাদ এবং স্লোগানে।


আরো বিভন্ন নিউজ দেখুন