• শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:১৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় ইউএনএইচসিআরের স্থাপনার বিরুদ্ধে বন বিভাগের নোটিশ: কাজ বন্ধ করে গেইটে তালাকক্সবাজারে উৎসব মুখর আয়োজনে শেষ হয়েছে মহা সাংগ্রেইজনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ পেলেন মুহাম্মদ আবু আবিদ৫১ একর আবাসন ও বাঁকখালী নদী দখলমুক্ত করতে পরিবেশ উপদেষ্টা বরাবরে বাপার স্মারকলিপিচোরাচালানকারী ও মানবপাচারকারীদের বিরুদ্ধে নোট নিচ্ছি, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না- রামু থানায় স্বরাষ্ট্র সচিবপ্রতিটি মানুষের জীবন অমুল্য সম্পদ অপরাধ দমনে ইসলামের পদ্ধতি সর্বজনীনআমরা ঐক্যের মধ্যে দিয়ে নতুন বাংলাদেশ তৈরি করব: মির্জা ফখরুলসম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করতে চায় বাংলাদেশ-তুরস্কবিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় সারাদেশে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপিতবৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : প্রধান উপদেষ্টা

আত্নস্বীকৃত ১০১ ইয়াবা ব্যবসা থেমে নেই,সাবরাংয়ে এককভাবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন আলী আহম্মদ

কক্সবাজারবানী’র সাথে থাকুন
আপডেট : রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক

২০১৯ সালে ১০১ জন আত্নস্বীকৃত দেশ সেরা ইয়াবা সম্রাটরা আত্নসমর্পন করে প্রায় ৬/৭ মাস জেল খেটে বের হলেও বন্ধ হয় নি তাদের ইয়াবা সাম্রজ্যের বিচরণ।ফুলে ফেপেঁ তাদের এই সাম্রাজ্য কে বিস্তার করেছেন দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও।অনুসন্ধানে জানা যাই,মায়ানমার থেকে বর্ডার গার্ড কে ফাকিঁ দিয়ে বুটে করে নিয়ে আসা হয় কোটি কোটি টাকার ইয়াবা,হুইস্কি,মদ,ইয়াবা সহ নানা রকম মাদক।সীমান্ত এলাকা টেকনাফের সাবরাংয়ের ঝিনা পাড়ার মৃত মোঃ কাসেমের পুত্র আলী আহম্মদের নেতৃত্বে বিশাল এক সিন্ডিকেট। যে সিন্ডিকেটের অন্যতম প্রধান হচ্ছেন আলি আহম্মদ তার সাথে এই সিন্ডিকেট কে যারা টেকনাফ সহ সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে কাজ করে যাচ্ছেন আলি আহম্মদের ভাইরা ভাই মৃত ছৈয়দ আলমের পুত্র মোঃ শামসু,জহির আহমদের পুত্র, মনজুর,গণির পুত্র কামাল, মৃত জবর মুলুকের সন্তান ইব্রাহিম ওরফে মৌলানা ইব্বি সহ অনেকে।এই ইব্বির বড় ভাই ২০১৯ সালে ইয়াবার চালান তুলে দেওয়ার সময় ক্রসফায়ারে মারা যাই।এই সিন্ডিকেটের প্রধান আলি আহম্মদ ১০১ জন আত্নস্বীকৃত আসামীর মধ্যে ৯৩ তম।এসব আত্নস্বীকৃত ইয়াবা মাফিয়ারা জেল খেটে বের হবার পর সরকার,আইন কে বৃদ্বাঙ্গুলি দেখিয়ে খোলামেলা ভাবেই করে যাচ্ছেন তাদের এই অবৈধ কারবার।এসব ১০১ জন আত্নস্বীকৃত ইয়াবা কারবারি মধ্যে ১জন মারা গেলেও বাকী ১০০ জনের মধ্যে অনেকে জনপ্রতিনিধি হলেও তারা এই জনপ্রতিনিধি কে ব্যবসার ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে তাদের এই অবৈধ সাম্রজ্য কে তুলে নিয়েছেন উপরের সারিতে।এসব আত্নস্বীকৃত ইয়াবা ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা ছড়িয়ে দিয়েছেন দেশ থেকে বিদেশেও।এসব অপরাধীরা সরকারের ঘোষিত সাধারণ ক্ষমাকে তোয়াক্কা না করে এই আলি আহম্মদ সীমান্ত জনপদ টেকনাফে ইয়াবা বিক্রীর লাইসেন্স পাওয়ার মত ব্যবসা করে যাচ্ছেন।
টেকনাফ সাবরাংয়ের এই ইয়াবার মহানায়ক বীরদর্পে চালিয়ে যাচ্ছেন তার ব্যবসা,টেকনাফের পুলিশ প্রশাসন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের নাকের ডগায় চালিয়ে যাচ্ছেন তার ব্যবসা।
এই বিষয়ে ইয়াবা গড়ফাদার আলি আহম্মদের সাথে কথা বলা হলে”তিনি এই বিষয়ে প্রতিবেদকের সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোন কেটেঁ দেন।
এই বিষয়ে টেকনাফ থানার ওসির কাছে জানার জন্য ফোন দিলে, তিনি জানান সকল মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান,সাবরাংয়ের আলি আহম্মদের বিরুদ্ধে আপনাদের কোন নজরদারি আছে কিনা জানতে চাইতে চাইলে, তিনি জানান এসব বিষয়ে আমাদের পরিপূর্ণ নজরদারি আছে”


আরো বিভন্ন নিউজ দেখুন