• শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:১৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে পাহাড় ধস : পৃথক ঘটনায় মা-শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু বৃষ্টি বিপর্যস্ত কক্সবাজার,হোটেল কক্ষে বন্দি পর্যটকরা; পাহাড় ধসে দুই পরিবারের ছয়জনের মৃত্যু এখন থেকে কক্সবাজারে কোনো পুলিশকে ঘুষ দিতে হবে না: নবনিযুক্ত এসপি কুতুবদিয়ার শীর্ষ ডাকাত শাহরিয়া অস্ত্র সহ আটক ১০ম গ্রেডে বেতনের দাবীতে কক্সবাজার সার্ভে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের স্মারকলিপি প্রদান হুইপ কমলের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য প্রচার না করার দাবী অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় স্বর্ণপদকসহ চার সাংবাদিককে সম্মাননা দিবে বনেক ত্রিশালে অন্তঃসত্ত্বা নারীর ওপর হামলা কক্সবাজারের নতুন ডিসি সালাউদ্দিন আহমেদ বন্যার্তদের সেবায় নিঃস্বার্থ পেশাগত দায়িত্ব ও মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দুই সেনা  সদস্যের সাথে সাক্ষাৎ করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

ইসরায়েলে মিলল প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানুষের নতুন ধরন

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : শুক্রবার, ২৫ জুন, ২০২১

ইসরায়েলের রামলায় ‘প্রাক-মানুষের’ একটি নতুন ধরন পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এ ধরনের নমুনা সম্পর্কে তারা আগে কোনো ধারণা পাননি। এটা একটা নতুন আবিষ্কার বলে মন্তব্য করে তারা বলেন, এর মাধ্যমে মানব বিবর্তনের ওপর নতুন আলোকপাত পাওয়া গেল।

জেরুজালেমের হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতাত্ত্বিকদের একটি দল রামলা সিটির কাছে এক স্থানে মাটি খুঁড়ে প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানুষদের এই দেহাবশেষ আবিষ্কার করেন। এর সঙ্গে হোমো জেনাস মনুষ্যবর্গ মানে আধুনিক মানুষের দেহের কোনো মিল নেই। খবর আল জাজিরার।

তেলআবিব বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞানী ও প্রত্নতত্ত্ববিদ দলের প্রধান ইওসি জাইডনার যে জায়গায় এসব হাড়গোড় পাওয়া গেছে সে জায়গাটাকে নেশার রামলা হোমটাইপ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

এক বিবৃতিতে গবেষকরা বলেছেন, ১ লাখ ৪০ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার বছর আগেকার এই সময়ের মাঝামাঝিতে আর্কেইক হোমা ও নিয়েন্ডারথেল মানুষদের সঙ্গে মিল পাওয়া এমন মানুষরা ছিল।

তারা বলেন, একই সময়ের ওই মানুষদের সঙ্গে আধুনিক মানুষেদের খুব কমই মিল পাওয়া যায়। তাদের ছিল ভিন্ন ধরনের মাথার খুলি ও বড় বড় দাঁত। তাদের কোনো চিবুক ছিল না।

রামলার প্রত্নতাত্ত্বিকরা ওই জায়গায় মানব দেহাবশেষ ছাড়াও বিভিন্ন পশুর দেহাবশেষও আবিষ্কার করেছেন। একই সঙ্গে পাওয়া গেছে পাথরের তৈরি বিভিন্ন অস্ত্র-শস্ত্রও।

প্রত্নতাত্ত্বিক জাইডনার বলেন, মানব জীবাশ্মের সঙ্গে পাওয়া প্রত্নতাত্ত্বিক উপকরণগুলো থেকে দেখা যায়, নেশার রামলা হোমো উন্নতধরনের প্রস্তর-সরঞ্জাম উত্পাদন প্রযুক্তির অধিকারী ছিল এবং সম্ভবত স্থানীয় হোমো সেপিয়েন্সের সঙ্গে তাদের দেখা হয়েছিল।

তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞানী ইসরায়েল হার্শকোভিটস বলেন, আমাদের অনুসন্ধানে বোঝা যাচ্ছে, পশ্চিম ইউরোপের বিখ্যাত নিয়ান্ডারথেলরা কেবল বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর অবশিষ্টাংশ, যারা এখানে বাস করতেন।


আরো বিভন্ন নিউজ দেখুন

ই-পেপার